বৃটিশ সাম্রাজের ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি আমরা ঘৃণার তালিকায় একনম্বর।বৃটিশ সাম্রাজ্যের রানী এলিজাবেথ সর্বজন শ্রদ্ধনিয়। রানী এলিজাবেথের জন্মই বিশ্ব উপ্যানিবেশ থেকে মুক্ত করেছে অত্যাচারিত মানব জাতিকে। মানবিক রাষ্ট্রের মর্যাদা দিয়েছে বৃটিশদের। ইন্ডিয়ান বংশ থেকে বৃটিশ শাসক।পাকিস্তান থেকে মেয়র। বাংলাদেশের ছায়া মন্ত্রী ও বিশ্ব টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট চ্যাম্পিয়ান জামাই মইন আলী। বাংলাদেশীদের মনে কিছুটা আলোচনার খোরাক দিয়েছে। ভারত,পাকিস্তানের প্রশ্নবিদ্ধ জয়ের হতাশার আগুনে জ্বল ছিলো প্রতিটি বাঙালি। বাঙালি,খেলাকে খেলাই মনে করে। ভারতীয়রা মনে করে দাদাঘিরী, পাকিস্তান নিয়ে আইসিসি টাকার খেলা খেলছে। ক্রিকেট নিয়ে জ্বলে উঠা প্রথম ও তৃতীয় বিশ্ব থেকে আসছে আইসিসির একক সাম্রাজ্য ভেঙে দিতে। পক্ষপাতদুষ্ট চৌদ্দজন নিয়ে ক্রিকেট খেলা চলতে পারে না। আফগান নেদারল্যান্ডস, আইল্যান্ড, স্কটল্যান্ড বাংলাদেশ দেয়ে আসছে, আইসিসি বার্তাও পেয়েছে। ভারতীরা চ্যাম্পিয়ান হতে চাইলে শ্রম দিতে হবে, প্রতারনা ও চিটিং কোনো খেলা হতে পারে না , চ্যাম্পিয়ানের মর্যাদা বহন করে না। ইংলিশদের চ্যাম্পিয়ান অনেকটা কষ্টার্জিত ছিলো, বৃষ্টি আইনে বাধাগ্রস্ত হচ্ছিলো। তবু ওরা চ্যাম্পিয়ান, ক্রিকেট বিশ্বে এই চ্যাম্পিয়ান নিয়ে কোনো প্রশ্ন তোলা হচ্ছে না। ভারত-পাকিস্তান চ্যাম্পিয়ান হলে, হাজারো প্রশ্নের জন্ম হতো।

রহিত শর্মার চোখের জ্বলে ভারতীয়দের মন পরিস্কার হলে, ক্রিকেট নিয়ে আমরা গর্ব করতে পারবো, সাউদ আফ্রিকার খেলোয়াড়ী মনোভাব থেকে। আপাতত জামাই নিয়ে।

লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের চলতি দায়িত্ব প্রাপ্ত সভাপতি জনাব রবিউল আলম।