May 3, 2024, 9:16 am
শিরোনামঃ

কোরবানীর ঈদ সামনে, চামড়া শিল্পের উন্নয়ন,শ্রমিকের প্রশিক্ষন,গরুর হাটের চাঁদাবাজি বন্দের আবেদনের কি

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় : Wednesday, June 29, 2022
  • 143 Time View

রবিউল আলম

বাংলাদেশের দ্বিতীয় রপ্তানি খাত চামড়া ও চামড়া জাত পণ্য। পশুর বর্জ্যের চাহিদা বহিঃবিশ্বে অপুরনীয়। জীবন বাঁচাতে, জীবন সাজাতে পশুর বর্জ্য অপরিহার্য। এই শ্লোগান সম্মিলিত লিফলেট বিগত ৩৫ বছর নিজ খরচে বিলি করে চলেছি। জনসচেনতারই পারে একটি দেশের অর্থনীতির চালিকা শক্তি হতে। অজ্ঞতা, অবহেলার জন্য শত-শত কোটি টাকার ডলার এখন কুকুরে খাচ্ছে। এই কোরবানিকে সামনে রেখে সেই আশংকা থেকে মুক্ত নয়। চামড়া শিল্পকে এখনো রপ্তানিযোগ্য করা যায় নাই। বাধা কোথায় ? চিহ্নিত হয়ে থাকলে, সমাধানের বাধা কোথায় ? শ্রমিকের প্রশিক্ষন বন্দ হয়ে আছে। পাঁচ শত টাকার মাংস সাত শত টাকা। প্রানি সম্পদ মন্ত্রনালয় পশুপালনের সয়ংসম্পুর্ণতার দাবী। ভারতীয় মাংসে বাংলাদেশ সয়লাব। রপ্তানিযোগ্য পশুর বর্জ্য ও চামড়া শিল্প ধ্বংসের দারপ্রান্তে। প্রানি সম্পদ মন্ত্রী কিছু গরুর ফার্মের মালিকদের কে নিয়ে মিডিয়া টায়ালের মিটিং করেই বাহাবা কুড়াচ্ছেন। প্রান্তিক কৃষক কে পশুপালন উন্নয়নের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনে ব্যর্থ বলেই মনে হয়। প্রানি সম্পদ মন্ত্রনালয়ের অধিনে একটি চরকে উন্নত জাতের গরু-ছাগল, মহিষের প্রজ্জলন কেন্দ্র গড়ে তুলার আবেদন ছিলো। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি বাড়ী, একটি খামার প্রকল্পে দুইটি করে বাছুর উপহার দিতে পারলে,১০/১৫ চরকে পশুপালনের আওতায় আনতে পারলে , বাংলাদেশের মিষ্টি পানি ও আবহাওয়া কাজে লাগাতে পারলে। ভারত থেকে পশু ও মাংস পাচারের ৬০ হাজার কোটি টাকা বাঁচানো যেতো। বহিঃ বিশ্ব থেকে লক্ষ লক্ষ কোটি ডলার বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা সম্ভব হতো। গরুর হাটের চাঁদাবাজির পশুপালন উন্নয়নের ও কোরবানি দাতার জন্য বড় বাধা হলেও রাজনৈতিক কারণে বৃটিশ আইন এখনো জনগণ মাসুল দিচ্ছে। পৃথিবীর সব দেশে ঈদ উৎসবে জনগণের জন্য সার দেওয়া হয়। বাংলাদেশ একমাত্র দেশ কোরবানির ঈদ আসলে খাজনা ডবল করা হয়। তার উপরেও ইজারাদার তার ইচ্ছে মতো খাজনা আদায় করে দেখার কেহ নাই। পুলিশ নিরাপত্তার দায়ীত্ব পালন করলেও অবৈধ খাজনা আদায়ের জন্য কোনো বাধা দেওয়ার ক্ষমতা নাই। অবৈধ টাকা আদায়ের নিরাপত্তার দায়ীত্ব পালন করেন। বৃটিশ পাকিস্তান ও বাংলাদেশের ইতিহাসে একজন ইজারাদারকেও জবাবদিহিতায় আনা হয় নাই।ভাম্যমান আদালত ও ভোক্তা অধিকার কোনো গরুর হাটের ইজারাদারকে আইনের আওতায় আনেন নাই। স্থানীয় সরকার, সিটি করপোরেশন ও নিরাপত্তা বাহিনীর অনেক মিটিং হয়, সেখানে ইজারাদার’রা আমন্ত্রিত হলেও ভোক্তাদের প্রতিনিধি থাকেন না।চলতি বছর এ থেকে ব্যাতিক্রম হবে বলে আমার মনে হয় না।

লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।

শেয়ার করুন
More News Of This Category

Dairy and pen distribution

ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102