এডভোকেট খোন্দকার সামসুল হক রেজাঃ দীর্ঘদিন আমার সাংগঠনিক রাজ্নীতী নেই। অনেকের সাথেই দেখা হয় না, না আমার ২৯ বছরের বাংলাদেশ কৃষক লীগের নেতৃবৃন্দের সাথে,না ৭৫ পরবর্তী ছাত্রলীগের রাজনীতির নেতৃবৃন্দের সাথে।
এডভোকেট খোন্দকার সামসুল হক রেজাঃ ” সাইবার যুদ্ধার কবলে বাংলাদেশ ” দুখিত, সাইবার যোদ্ধার কবলে বাংলাদেশ “। সামজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ইদানিং দুয়েকটা পোস্ট এভাবে, আমরা ওমোক সংগঠনের সাইবার যুদ্ধা। ভুলে
শ্লোগানে আছে, বাস্তবে নাই। ১৯৮১ সালে ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের দায়ীত্বে থাকা নেতা খুরশিদ আলম সাথে এদিক ওদিক নেতাদের বাড়ীতে, গোপন স্থানে। অথবা বার্তা নিয়ে হাজির হতাম কোনো এক অফিসে। বিষয় একটাই,
রবিউল আলমঃ শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তানকে বাদ দিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার ইতিহাস লেখা যাবেনা। ভারতকে নিয়ন্ত্রণ, চীনকে মোসাহেবা করতে গিয়ে আমেরিকার কর্তত্ব আজ কোথায় এসে দারিয়েছে ? বাংলাদেশকেও চোখ রাঙানী ভুলে গেছে। র্যাবের
রবিউল আলমঃ আমার বাড়ী মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর হওয়াতে মাঝে মাঝে লজ্জিত হতে হয়। আগে ছিলো বিক্রমপুরের মুন্সিগঞ্জ। নাম নিয়ে হিন্দু মুসলিমের টানাটানিতে রাজা বিক্রমাধীসেনের জবনীকা টান্তে চেয়েছিলো। রাজাকারের সংখ্যা অতিরিক্ত, আড়িয়ালখা
মোঃ ইব্রাহিম হোসেনঃ আগামী জাতীয় নির্বাচন সহজভাবে নিচ্ছে না আওয়ামী লীগ। সব দল এতে অংশ নেবে, এটি মাথায় রেখেই সংগঠন ঢেলে সাজানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ক্ষমতাসীন দল। ঈদের পর জুলাইয়ের মধ্যে
রবিউল আলমঃযুদ্ধ কখনো জয় পরাজয় নির্ধারন হয় না। জয় পরাজয় নির্ধারণ হয় আলোচনার টেবিলে। উচ্চস্বরে বক্তব্য ও উচ্চবাচ্য রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না এবং সমাধান দিতেও পারে না। পাকিস্তানের প্রধান
রবিউল আলমঃ নিয়ন্ত্রণ শব্দটির কোনো উত্তর পুরো সভায় পাওয়া না গেলেও আহ্বান পাওয়া গেছে। ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে কিছু সমস্যার সমাধান চাওয়া হয়েছে। সমাধানের অঙ্গিকারে আন্তরিকতার অভাব ছিলো না। মাংস ব্যবসায়ী
বাজারে আগুন, নিয়ন্ত্রণের কোন চেষ্টা চোখে পড়ছে না। বরং দায়িত্বশীলদের অতিকথনে আগুনের তেজ এবং তাপ দুটোই বাড়ছে বলে মন্তব্য করে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ চেয়ারম্রান জেবেল রহমান গানি ও
এডভোকেট খোন্দকার সামসুল হক রেজাঃ লেখালেখি একরকম বন্ধই করে দিয়েছিলাম। একদিকে করোনা প্রকট, আবার কোন কাজ নাথাকার কারনে, মনও ভালো থাকে না। কিন্ত চারিদিকে অনেকগুলো অসামঞ্জ্শ্য ঘটনায় কিছু না বলেও