রবিউল আলমঃ বই মেলার সাথে বাস্তবতাকে মিলাতে পারছি না, পারছি না মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস। মিলাতে জীবনের প্রতিটা স্পন্দন, বন্দ হয়ে যাওয়ার আগে একটি বটগাছ সংরক্ষণের আবেদন নিয়ে হাজির হয়েছিলাম বই মেলায়।
এডভোকেট খোন্দকার সামসুল হক রেজাঃ কয়েকদিন আগে আমার একজন কাছের মানুষ আমাকে অভিযোগের সুরে বললো, সে এক সময় একট সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির “সম্পাদক মণ্ডলীর” সদস্য ছিল, এখন তাকে ডিমোশন দিয়ে
এডভোকেট খোন্দকার সামসুল হক রেজাঃ আমি প্রায়শই মস্কারার ছলে বলে থাকি, এখন সময়টা এমন,যে ব্যক্তি জীবনে পশ্চিম দিকে ফিরে আছাড়ও খায়নি,সে এখন মসজিদে ইমামতি করছে। আমার জানামতে এমনই একজন আছে,
মোঃ ইব্রাহিম হোসেনঃ ‘বাদাম বিক্রেতা থেকে ইতিহাস লেখক-রবিউল আলম’ এই শিরোনামে একটি বই লিখছেন আমিনুল হক। যিনি লেখক ও সংবাদকর্মী। শরণার্থী শিবির থেকে মুক্তিযুদ্ধকে দেখেছেন কাছ থেকে। রবিউল আলমকে নিয়ে
এডভোকেট খোন্দকার সামসুল হক রেজাঃ বিগত পর্বে পটুয়াখালীর সাবেক ডি সি আব্দুস শাকুর প্রসঙ্গে আলোচনায়, ৭৫ দেখা বা না দেখা নিয়ে কিছু আলোকপাত করছিলাম। ৪৫ বছরের ঘটনার কতটুকুই বা আমরা
নিত্যপণ্যে বাজার নিয়ন্ত্রনের ট্রাকসেল মানুষকে আরো সংকটে ফেলছে। প্রকৃত গরিব অসহায় মানুষরা হচ্ছে বঞ্চিত। লাইনে সময় নষ্ট, কর্ম নষ্ট দিনের। যারা পায়, তারা খুশী হলেও অনেকের একুল ওকুল দুই হারাতে
রবিউল আলমঃ যদিও আমি যুদ্ধকে সমর্থন করি না। বিশ্বের খুধার্থ মানুষগুলো মুখের দিকে তাকালে, হৃদয়টা কেপে উঠে। অনুন্নত বিশ্বকে গ্রাস করার লক্ষ্যে উন্নত বিশ্ব খাদ্যের চেয়ে মারনস্ত্র প্রিয় ওদের কাছে।
এস এস সি পরীক্ষা শেষে ঢাকায় মামার বাসায় বেড়াতে এসেছি, রেজাল্ট বের হলে কলেজে ভর্তি হবো। ঢাকায় এসেই দেখি তুমুল আন্দোলন। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্তে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হলেও নির্বাচিত সংসদের কাছে
মায়ের ভাষা কাইড়া নেওয়ার প্রতিবাদের গর্জে উঠেছে বাঙালির মনোপ্রান, দেহ, শরিলের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের প্রতিটি অংশ। এমন কি নিজের জীবনটা বিলিয়ে দিতেও দ্বিধাদ্বন্দ্ব করেন নাই। বাঙালির প্রানের দাবী, বাংলা ভাষায় কথা বলতে