May 20, 2024, 1:46 pm
শিরোনামঃ
ঢাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির মরদেহ উদ্ধার, নেওয়া হচ্ছে তাবরিজে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে মৎস্যজীবী লীগের উদ্যোগে আলোচনা সভা বিচার ব্যবস্তার সুচনার ইতিহাস জানিনা, বিতর্কের শেষ কোথায় ? বুঝতে পারছি না বঙ্গ কণ্যার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ও বাংলার মাটি কে বুকে ধারন, ইতিহাসের অংশ ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি পাঠাগারের কমিটি গঠন জহির সভাপতি ও লিটন সাধারণ সম্পাদক গাজায় নিজেদের গোলার আঘাতে পাঁচ ইসরায়েলি সেনা নিহত তালের শাঁস খেলে যেসব উপকার হয় ঢাকা শহরে কোনো ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না: ওবায়দুল কাদের বিশ্বাস পুনর্নির্মাণের জন্য আমি বাংলাদেশ সফর করছি: ডোনাল্ড লু

দ্রুততম সময়ে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিন : বাংলাদেশ ন্যাপ

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় : Tuesday, August 17, 2021
  • 173 Time View

দ্রুততম সময়ে দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে সকল ব্যবস্থা গ্রহনে সরকারের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া বলেন, দেশে দীর্ঘ প্রায় দেড় বছরেরও বেশী সময় ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ, ফলে শিক্ষাব্যবস্থা এখন ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। সেদিকে সরকারের কোনো ভ্রূক্ষেপ নেই। প্রয়োজনে শিফট পদ্ধতিতে বিভিন্নরকম ক্যারিকুলাম প্রণয়ন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালু করতে হবে।

মঙ্গলবার (১৭ আগস্ট) গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে তারা এ দাবী জানান।

তারা বলেন, দীর্ঘ প্রায় দেড় বছর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় ছাত্র-ছাত্রীরা বইয়ের জগৎ ছেড়ে ফেসবুক বা পাবজি গেমে কিংবা নেশার জগতে আসক্ত হয়ে পড়ছে। কেউ কেউ ভুগছে চরম মানসিক সমস্যায়। এ পরিস্থিতিতে অভিভাবক, ছাত্র ও শিক্ষক সবাই উদ্বিগ্ন। তাছাড়া সবকিছু খোলা রেখে শুধুমাত্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার কী অর্থ তা কারো বুঝে আসে না।

নেতৃদ্বয় বলেন, জনগণের জীবনযাত্রা স্বাভাবিক রাখতে সরকারি-বেসরকারি অফিসের পাশাপাশি গণপরিবহন ও মার্কেটসহ যখন সবকিছু খোলা, তখন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বাকি থাকবে কেন? শিক্ষার্থীরা না হয় ঘরে থাকে; কিন্তু তার পরিবাবের বাকি সদস্যরা তো হাটে-মাঠে-ঘাটে সর্বত্র চলাচল করছে। সেই জায়গাগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি মানার কোনো তোয়াক্কা নেই। ফলে শিক্ষার্থীরা ঘরে থাকলেও স্বাস্থ্যঝুঁকিতেই আছে। দেশের অর্থনৈতিক চাকা সচল করতে বা চালু করতে কখনো লকডাউন আবার কখনো শিথিলতা প্রদর্শন করা গেলে, শিক্ষার্থীদের ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচাতেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার সিদ্ধান্ত প্রদান করা উচিত।

তারা বলেন, করোনাকালে শিক্ষার সংকট কাটাতে হলে, সব শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মচারীদের টিকাদান নিশ্চিত করে দ্রুত রোডম্যাপ ঘোষণা করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার পর দুর্বল শিক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি, গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ে ছুটির দিনে অতিরিক্ত ক্লাসের ব্যবস্থা করা, গরিব পরিবারগুলোকে আর্থিক ও খাদ্য সহায়তা দিয়ে ড্রপআউট শিক্ষার্থীদের ফিরিয়ে আনতে হবে। অটোপাসের পরিবর্তে সংক্ষিপ্ত পদ্ধতিতে পাবলিক পরীক্ষা নেওয়া, বিশ্ববিদ্যালয়ের সেশনজট সংকট নিরসন করা, বেসরকারি কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের বেতন-ফি মওকুফ করা-এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এই ক্রান্তিলগ্নে দাঁড়িয়ে রাষ্ট্রকে শিক্ষা ধ্বংসের ভুলনীতি সিদ্ধান্তক বাতিল করে শিক্ষার সাংবিধানিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করা আবশ্যক। তা না হলে মহান মুক্তিযুদ্ধে রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতার মূল্য অর্থহীন হয়ে যাবে।

শেয়ার করুন
More News Of This Category

Dairy and pen distribution

ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102