জনাব রবিউল আলমঃ বিজয়ের আনন্দ মনের খোরাক যোগায়, প্রয়োজনের তাগিদে জীবনকে কঠিন বানায়। স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে, বাংলার উন্নয়ন, বাঙালির স্বাধীনচেতা মনে আঘাত আর কতকাল সইতে হবে ? ভারতকে বুঝতে হবে।
জনাব রবিউল আলমঃ মুক্তিযুদ্ধের শ্লোগান, জাতির পিতার স্বীকৃতি ছাড়া মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষ দাবীদার হতে পারেন না। জিয়ার স্বাধীনতার ঘোষণা জাতির পিতার অনুমতি ছাড়া জাতির কাছে গ্রহনযোগ্য নয়, গ্রহন করেও নাই। স্বাধীনতার
জনাব রবিউল আলমঃ আর কতকাল হাত ধরে চলবো ? আর কতকাল স্বাধীনতার মুল্য পরিষদ করবো ? দেশ জাতির জন্য অর্জিত স্বাধীনতা, স্বাধীন ভাবে বিচরন ক্ষেত্র প্রতিষ্ঠার সময় হয়েছে। রুখে দাঁড়াতে
জনাব রবিউল আলমঃ বিজয়ের মাস, মজিব জন্মশতবার্ষিকী মাসে একি বার্তা নিয়ে এলো সুদুর আমেরিকা থেকে। এ বার্তা পেয়েছিলাম বাঙালি জাতির মুক্তির সংগ্রাম ও স্বাধীনতার যুদ্ধে। আমেরিকার নৌবহর ঠেকাতে পারেনি। প্রতিশোধের
জনাব রবিউল আলমঃ জমি ছাড়া পুলিশের চাকরি হবে না, এই আইনের কথা এ দেশের সর্ব সাধারণ অবগত না। পত্রিকার পাতাজুড়ে আলোচনা সমালোচনার ঝড় বইছে। মেধা তালিকার পঞ্চম হয়েও একখণ্ড জমির
এডভোকেট খোন্দকার সামসুল হক রেজাঃ কোন ইতিহাসের কথা বলতে গেলে. ঘুরে ফিরে সেই ৭৫ পরবর্তী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা এসে যায়। কোন ঘটনা বলবো। কত স্মৃতি, কত কষ্ট, কত অন্দোলন, কত
আমরা যাদের সুশীল বলি সুশীল কি ভাই তারা? নানা জনের পক্ষে সুশীল নিয়ত খাটেন ভাড়া। সত্যিকারে সুশীল যারা অনাহারে থাকেন তারা জ্ঞান-গুণে সুশীল যারা সব বেটারাই গৃহ হারা। চিকিৎসা হীন
জনাব রবিউল আলমঃ আমার দেখা রায়ের বাজার বদ্ধভুমির ইতিহাস অসম্পূর্ণ থাকবে। শত শহিদের রক্তে ভেজা বটগাছটি অবৈধ দখলদার মুক্ত করতে না পারলে। দুর্ভাগ্যক্রমে আমার বাড়ীটি ছিলো বটগাছের পাশে। ১১ ডিসেম্বর
মোঃ ইব্রাহিম হোসেনঃ “কৃষক বাচাঁও -দেশ বাঁচাও” এ শ্লোগান নিয়ে ঢাকা মহানগর উত্তর আদাবর থানার ৩০ নং ওয়ার্ড, কৃষক লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১০ ডিসেম্বর ২০২১ রোজ শুক্রবার বাদমাগরিব
জনাব রবিউল আলমঃ বাংলায় একটা প্রভাদ আছে, জাতে গুতেরে টানে, কুত্তায় টানে ফেন। মুরাদের বেলায় কথার যথার্থ পাওয়া যায়। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের ছাত্রদল থেকে আমদানি করা মুরাদ হাসান, স্বভাব পরিবর্তন