জয় বাংলার শ্লোগান এখন জাসদ ( ইনুর ) মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষ দাবী করলে এই শ্লোগান ছাড়া গ্রহনযোগ্য নয়
Reporter Name
Update Time :
Friday, December 17, 2021
128 Time View
জনাব রবিউল আলমঃ
মুক্তিযুদ্ধের শ্লোগান, জাতির পিতার স্বীকৃতি ছাড়া মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষ দাবীদার হতে পারেন না। জিয়ার স্বাধীনতার ঘোষণা জাতির পিতার অনুমতি ছাড়া জাতির কাছে গ্রহনযোগ্য নয়, গ্রহন করেও নাই। স্বাধীনতার ঘোষণা দেওয়ার অধিকার এই দেশের জনগণ তাকে দেয় নাই। একটি দেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিতে হলে জনপ্রতিনিধি হতে হয়। শত বাধা সত্যেও ৭০ নির্বাচনে শেখ মজিবুর রহমান অংশগ্রহন করেছিলেন বাঙালির জন্য একটি স্বাধীন মানচিত্রকে সামনে রেখে। ৭ মার্চের ভাষণে বাঙালি জাতির মুক্তির সকল পথের সন্ধান দিয়েছিলেন। শেষ করেছিলেন জয় বাংলা বলে। ৯ মাস মুক্তিযুদ্ধের শ্লোগান ছিলো জয় বাংলা। জিয়া কি জয় বাংলা মুক্ত ছিলেন ? কমিউনিস্ট, ন্যাপ, সহ মুক্তিযুদ্ধের অংশগ্রহণ কারীরা জয় বাংলার মাধ্যমে শপথ করেছিলেন, জাতির মুক্তির জন্য। জাতির পিতার স্বীকৃতি ছাড়া, জিয়ার মুক্তিযুদ্ধের স্বীকৃতি দেওয়া যাবে না।জয় বাংলার শ্লোগান ছাড়া আপনাকে কেউ মুক্তিযোদ্ধা বলবে না , তার উপর মজিব হত্যার তকমা আছে জিয়ার উপর। একমাত্র জয় বাংলাই পারে বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে। খালেদাজিয়াকে বীরাঙ্গনা হিসাবে মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি, জিয়াকে সেক্টর কমান্ডার এবং মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের রাজনৈতিক স্বীকৃতি দিতে পারে জয় বাংলা। দীর্ঘদিন পরে হলেও হাসানুল হক ইনুর জাসদ জয় বাংলা শ্লোগান দিয়ে বিজয় দিবশের অনুষ্ঠান শেষ করলেন। আমি চেয়েছিলাম অভাগ হয়ে। আবেদন করছি সকল মুক্তিযুদ্ধের দাবীদার রাজনৈতিক দলের কাছে, জয় বাংলার মাধ্যমে জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠা করার জন্যে। বাঙালির শ্লোগান ও ঐক্য,জয় বাংলা ছাড়া হবে না, হতে পারে না। ভারতের মমতা অনুধাবন করেছিলেন বলেই জয় বাংলার মাধ্যমে বিজেপির পরাজয় নিশ্চিত করেছেন, পশ্চিম বঙ্গের নির্বাচনে। জয় বাংলা, বাঙালির মুক্তি ও মুক্ত মানচিত্র দিয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বপ জয় বাংলা শ্লোগানই পারে আমাদেরকে অর্থনৈতিক মুক্তি এনে দিবে, ইনশাআল্লাহ।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।