May 19, 2024, 7:42 am
শিরোনামঃ
শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে মৎস্যজীবী লীগের উদ্যোগে আলোচনা সভা বিচার ব্যবস্তার সুচনার ইতিহাস জানিনা, বিতর্কের শেষ কোথায় ? বুঝতে পারছি না বঙ্গ কণ্যার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ও বাংলার মাটি কে বুকে ধারন, ইতিহাসের অংশ ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি পাঠাগারের কমিটি গঠন জহির সভাপতি ও লিটন সাধারণ সম্পাদক গাজায় নিজেদের গোলার আঘাতে পাঁচ ইসরায়েলি সেনা নিহত তালের শাঁস খেলে যেসব উপকার হয় ঢাকা শহরে কোনো ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না: ওবায়দুল কাদের বিশ্বাস পুনর্নির্মাণের জন্য আমি বাংলাদেশ সফর করছি: ডোনাল্ড লু ভারতবর্ষে হিন্দু মুসলমানের রাজনীতি হয়,মহাত্মা গান্ধী সকল ধর্মের রাজনীতি নাই গুলিস্তান-মিরপুরের কাপড় পাকিস্তানের বলে বিক্রি করেন তনি!

কৃষিবান্ধব জেলার পরিবর্তনে প্রয়োজন কৃষক লীগের নেতৃত্ব

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় : Sunday, November 19, 2023
  • 182 Time View

মোঃ ইব্রাহিম হোসেনঃ ১৯৭২ সালের ১৯ এপ্রিল দেশের অর্থনৈতিক মুক্তির কার্যক্রমে কৃষি ও কৃষকের উন্নয়নে কাজ করতে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে ও তার অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল হিসেবে বাংলাদেশ কৃষক লীগের জন্ম।

কৃষক লীগ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত ও অন্যতম সহযোগী সংগঠন হিসাবে কাজ করে। বিশেষ করে চুয়াডাঙ্গা জেলা, সমতল ভূমি হওয়াতে এখানকার আবহাওয়া কৃষি কাজের উপযোগী হওয়ায় কৃষিবান্ধব জেলা হিসেবে পরিচিত।

চুয়াডাঙ্গা জেলায় ভুট্টা, ধান, পাট, আঁখের রয়েছে সারা বাংলাদেশের ভেতর অন্যতম খ্যাতি। জেলায় ৭৫ ভাগেরও বেশী লোক প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কৃষির সাথে জড়িত। সেজন্য এলাকার সাধারন মানুষ মনে করে এই জেলায় একজন কৃষকলীগের নেতা যদি চুয়াডাঙ্গা ১ আসনের প্রতিনিধি হয়ে আসে তাহলে বাংলাদেশের মধ্যে অন্যতম কৃষিবান্ধব জেলা হিসাবে সামনের দিকে আরও এগিয়ে যাবে।

সেই হিসাবে অনেকেই সাবেক দুইবারের ইউপি চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ কৃষক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক নাজমুল ইসলাম পানু এর নাম উত্থাপন করছে। যিনি একজন তৃণমূল থেকে উঠে আসা সাবেক ছাত্রনেতা ও দলের দুঃসময়ে এলাকার চেয়ারম্যান ছিলেন, এখন তিনি কৃষকনেতা। যার ছায়াতলে এলাকার হাজার হাজার মানুষ দলকে ভালোবেসে একতাবদ্ধ হয়ে আছে।

এ বিষয়ে নাজমুল ইসলাম পানু এর সাথে কথা বলা হলে তিনি বলেন, অর্জনের গল্প গুলো যখন বলবে প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম তখন বারবার মনের অজান্তেই উঁকি দেবে বীরত্ব গাঁথার গল্প। দীর্ঘদিন ধরে আলমডাঙ্গার গগনে তারা জ্বলেনি, আকাশটা ছিল বিষন্ন।

আমার চুয়াডাঙ্গা জেলা একটি কৃষি প্রধান এলাকা, তাই কৃষকদের অনেক চাওয়া পাওয়া আছে। এই এলাকায় কৃষকদের আধুনিক স্মার্ট করে গড়ে তুলতে চাই, যাতে সারা বাংলাদেশের ভেতর একটা মডেল জেলা হিসেবে রূপান্তরিত করতে পারি।

কৃষকরা সব থেকে বেশি অবহেলিত তারা কারো কাছে যাইতে পারে না,কোন কিছু চাইতে পারে না। তাদের ভাগ্যের উন্নয়নের জন্য চুয়াডাঙ্গা ১ আসন কৃষকদের জন্য অতি মূল্যবান একটি আসন। আমি কৃষকদের ভাগ্য উন্নয়নের সেবক হিসেবে এ জেলার দায়িত্ব নিতে চাই।

একজন অধ্যাপক হওয়ার পরও আমি সেই পরিচয় না দিয়ে একজন খাঁটি কৃষক বলে পরিচয় দিয়ে থাকি।কারন আমি জানি কৃষক বাঁচলে দেশ বাঁচাবে

যতদিন বেঁচে আছি এই কৃষকলীগের সাথেই আছি আর প্রধানমন্ত্রী যদি চায় তাহলে আমি নৌকার প্রার্থী হতে রাজি চুয়াডাঙ্গার ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য। আমি মনে করি সঠিক নেতৃত্বের প্রভাবে একটি পরিবার, প্রতিষ্ঠান, জেলা, দেশ – এমনকি বিশ্বও বদলে যেতে পারে। চুয়াডাঙ্গা ১ আসনে সাধারণ মানুষের অভুতপুর্ব সাড়া নিয়ে আমি গ্রামের পর গ্রামে জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড প্রচার করে যাচ্ছি ।

 

শেয়ার করুন
More News Of This Category

Dairy and pen distribution

ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102