May 19, 2024, 11:02 am
শিরোনামঃ
শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে মৎস্যজীবী লীগের উদ্যোগে আলোচনা সভা বিচার ব্যবস্তার সুচনার ইতিহাস জানিনা, বিতর্কের শেষ কোথায় ? বুঝতে পারছি না বঙ্গ কণ্যার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ও বাংলার মাটি কে বুকে ধারন, ইতিহাসের অংশ ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি পাঠাগারের কমিটি গঠন জহির সভাপতি ও লিটন সাধারণ সম্পাদক গাজায় নিজেদের গোলার আঘাতে পাঁচ ইসরায়েলি সেনা নিহত তালের শাঁস খেলে যেসব উপকার হয় ঢাকা শহরে কোনো ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না: ওবায়দুল কাদের বিশ্বাস পুনর্নির্মাণের জন্য আমি বাংলাদেশ সফর করছি: ডোনাল্ড লু ভারতবর্ষে হিন্দু মুসলমানের রাজনীতি হয়,মহাত্মা গান্ধী সকল ধর্মের রাজনীতি নাই গুলিস্তান-মিরপুরের কাপড় পাকিস্তানের বলে বিক্রি করেন তনি!

বিএনপির ভয় কি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের,পাকিস্তানের পরাজয়ের স্থানের ?

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় : Sunday, December 4, 2022
  • 102 Time View
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের স্বাধীনতার,ইতিহাস ঐতিহ্যের সাক্ষী আমাদের সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসভা বিএনপির জন্য ইতিহাস হতে পারে। ভয়ের কারণ হতে পারে জনসমাগমে, জনগণ সাড়া না দিলে।
২৫ লক্ষ লোকের সমাগমের ঘোষণা সোহরাওয়ার্দী ছাড়া কোথায় বাস্তবায়ন হতে পারে ? সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ঐতিহাসিক জনসমাবেশ ছিলো একাত্তুরের ৭ মার্চ, জাতির জনকের কালজয়ী কবিতা, এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম। এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকার, ক্ষমতার মসনদ,যা-কিছু চাওয়ার চাইতে পারেন। কলা ছুলে দিতে হবে, নাকি বুজিয়ে দিবে ?
শিশুর মতো আবদার, নয়া পল্টনই মহা সমাবেশ করতে হবে। মুল ইচ্ছেটা কি ? সোহরাওয়ার্দী কি বিএনপির নেতারা ভয় পান অসত্য ঘোষনার জন্য ? নাকি সোহরাওয়ার্দী উদ্যান পুরণের সামর্থ বিএনপি-জামতের নাই ? ইতিহাস বলে, জামাত মুসলিম লীগ বিএনপি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসভা করেন নাই,জনসমাবেশের কোনো কুলকিনারা নাই বলে। ভয় পায়,পাকিস্তানের পরাজয়ের, আত্নসমর্পণের, মুক্তির বীরত্বগাথার ইতিহাস এই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। বাঙালি জাতীয়তাবাদের প্রবক্তা হোসেন শহিদ সোহরাওয়ার্দীর নামের জন্য ভয়ের কারণ হতে পারে। নাকি পায়ে পারা দিয়ে জগ্রা করার ইচ্ছে থেকে সোহরাওয়ার্দী পল্টনের বিতর্ক সৃষ্টি করা হচ্ছে ? প্রশ্নের উত্তর বিএনপির কারো কাছে নাই। উত্তর আসবে লন্ডন থেকে। বিদ্রোহের আগুন জ্বালাবেন নাকি আত্নসমর্পণের মাধ্যমে নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতিতে ফিরে আসবেন। আওয়ামীলীগ অতিউৎসাহী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বসে থাকবে না। জনগণের জানমাল রক্ষার দায়ীত্ব সরকারের,সরকারী দলের।ইতিপুর্বে বিএনপি জামাতের আগুন সন্ত্রাসে, জ্বালাও পোড়াও পেট্রোল বোমার রাজনীতিতে অনেক মায়ের বুক খালি হয়েছে।জাতি কিছুটা হলেও আতঙ্কিত। পরাজিত শক্তির রাজনৈতিক কর্মসুচি দেওয়ার আগে, লক্ষ্য নির্ধারন করতে হবে।
কে আপনাদের নেতা, লন্ডন থেকে রক্ত দিতে পারবে না। রক্ত ছাড়া আন্দোলনের কোনো লক্ষ্য অর্জন হবে না। ঢাকা গরু জবাই করে নিয়ন্ত্রণে নেওয়া যাবে না। কুমিল্লার মোবাইল চোর ইতিমধ্যে তালিকা ভুক্ত। হেফাজত এখন জেলখানায়, জামাত আপনাদেরকে বিশ্বাস করে না। খুচরা দলের হিসেব মিলাতে পারবেন না, যারা টাকায় বিক্রি হয়। জাতীয় পার্টির জাত নাই। সোহরাওয়ার্দীতে বিএনপির জন্য রাজনৈতির ইতিহাস হতে পারে, যদি রাজনীতি করতে হয়।
অতি উসকানিতে ১০ ডিসেম্বর পরাজয়ে গ্লানি বহন করলে, তত্ত্বাবধায়ক, নিরপেক্ষ, জাতীয়,কোনো সরকার আপনাদের বোজা বইতে পারবে না। শেখ হাসিনার সরকারতো জিগ্যেসও করবে না।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের চলতি দায়িত্ব প্রাপ্ত সভাপতি জনাব রবিউল আলম।
শেয়ার করুন
More News Of This Category

Dairy and pen distribution

ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102