আমাদের অজ্ঞাতা, না জানা, না মানাই করোনা মহামারী ছড়ানোর মূল কারন। মৃত্যুর সময় আমরা ডাক্তার খুজি, আইসিইউ, ক্যানোলা, নেবুলাইজার খুজি। অথচ বেঁচে থাকতে কারো কথা শুনিনা মানিনা। সারা দেশে এখন অক্সিজেন, নেবুলাইজার, ক্যানোলা, আইসিইউ, ও করোনার বেড সংকট যদিও বা পান তবে দৈনিক ব্যায় ২৫০০০ থেকে ৬০ হাজার পর্যন্ত। মরার সময় এম্বুলেন্স নিয়া এক হাসপাতাল থেকে আর এক হাসপাতালে দৌড়া দৌড়ি করে চিকিৎসা পাওয়া যায় না, মৃত্যু নিশ্চত করা যায়। ৫৷ টাকার ওর স্যালাইন এখন কলেরা প্রতিরোধ করে। রোগে আক্রান্ত হওয়ার পূর্বেই প্রতিরোধ গড়ে তুলুন।
Stay Home, Stay Safe, Use Musk, Use hand sanitiser, wash dress, Avoid Rush, Jum।#করোনার_২য়_ও_৩য়_প্রবাহ_চলছে। সবাইকে টিকা নিতে হবে, সাবধান থাকতে হবে। টিকা শরীরে রোগ প্রতিরোধ গড়ে তোলতে সময় নেয়। তাই টিকা নেয়ার পরও ১০০% স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলতে হয়। বিশেষ করে নিশ্বাস প্রশ্বাসে খুব বেশী ছড়ায় তাই মূখোশ, স্যানিটাইজার, হ্যান্ড ওয়াস ব্যাবহার অব্যাহত রাখতে হবে। যখন চোখ, মূখ চুলকায়, নাকে বির বির করে জ্বালা পোরা করে, ঘন ঘন হাচি, কাশি হয় তখনই নজাল ড্রপ দিয়ে নাক ওয়াস করুন। বাজারে নাক ও চোখের জন্য কমন ড্রপ পাওয়া যায় তা চোখে, নাকে দিয়ে নিরাপদ থাকুন। যদি তা না পারেন তবে ২-৪% পরিস্কার ফিটকিরির পানি পকেটে রাখুন যখন দরকার তখন ব্যাবহার করুন কাশির ঔষধ খান। সাবান দিয়ে হাত মূখ ধৌত করুন। আপনার হাত, মূখ, নাক, চোখ করোনা মূক্ত রাখুন। নিজে ভালো থাকুন সবাইকে ভালো রাখুন। মনে রাখবেন করোনা একটি ট্রিপল একশন ভাইরাস বা জীবানু যা নিশ্বাসে, সংস্পর্শে এমনকি ৬ফুট পর্যন্ত বাতাসে ছড়ায় এর সাথে আছে ব্লাক ফাংগাস। তাই আপনাকে জিবানু মারার ঔষধ গ্রহন করতেই হবে। চিকিৎসকরা আইভার ম্যাকটিন ব্যাবহার করে। এটা না পেলে ক্রীমির ঔষধ সেন্টোনাইন জাতীয় ঔষধ ২ ডোজ পানিতে গুলিয়ে খেলে আবার ৩ দিন পরে ২ ডোজ খেলেও করোনা থাকতে পারে না। এছাড়া এর হোমিও চিকৎসক গন ব্রাওনিয়া, থুজা, আরসেনিক ব্যাবহার করেন। অল্টারনেটিভ চিকিৎসা হিসাবে আদা,রশুন, লেবু, লবঙ্গ দিয়ে গরম পানি খেলে ও ভাফ নিলে নাক, চোখ, মাথা, ব্রেইনে করোনা বা ষ্টোক থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। কাঁচা হলুদ ও জাম রক্তের সংক্রমন প্রতিরোধ করে। এ ছারা এক চা চমচ করে পিপারমেন্ট, কর্পুর, ফিটকিরি, শোহাগা, লবন গুড়া করে ঘ্রান নিলে শাস কষ্ট কমে, পেষ্টের সাথে মিলিয়ে দাত ও গলা পরিস্কার করলে মূখ, গলা ও ফুসফুসের সংক্রমন থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। করোনা মারা যায়। অবশ্যই শুরুতে পরীক্ষা করিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলুন। আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজাত করুন, করোনা থেকে রক্ষা করুন আমিন।
লেখকঃ রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩১ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক আঃ রহমান শাহ