May 7, 2024, 7:48 pm
শিরোনামঃ
রাজবাড়ীর পাংশা ও কালুখালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট কেন্দ্রে পাঠানো হচ্ছে সরঞ্জাম বাংলাদেশ সহ পশ্চিমা বিশ্বে গনজাগরণ ফিলিস্তিনের পক্ষে, আরব বিশ্ব নীরব ! চোখের জ্বলে রাজনীতি হয় না,ফুটপাতে চাদাবাজ হতে মনে হয় ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক হলেন মোঃ আরিফুল ইসলাম শামিম কালুখালী উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন সভাপতি লুৎফর, সম্পাদক এ্যাড. রুমা বরিশালে ইউপি চেয়ারম্যানসহ ৩ জনকে কুপিয়ে জখম, গুলিবিদ্ধ-১ পর্ব ১০২: “যে ইতিহাসটি বলা দরকার” : এডভোকেট খোন্দকার সামসুল হক রেজা দেশে উদ্ভাবন হলো ‘ডায়াবেটিক চাল’ রাজবাড়ীর পাংশায় বাস – ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ১১ জন ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করে দিলো তুরস্ক

ব্যাক্তিত্ব ছাড়া নেতৃত্ব, জনসমর্থন ছাড়া কোনো জান্তাই ইচ্ছেতন্ত্র চালাতে পারবে না মিয়ানমার

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় : Saturday, September 24, 2022
  • 284 Time View

মিয়ানমার গনতন্ত্র মনা জেগে উঠা জনতার সাথে বার বার প্রতারনা করেছে নেতৃত্ব। ক্ষমতার মোহে অংসান সুচি রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতের আইনজীবী হয়েছে, সামরিক জান্তার পক্ষে। রোহিঙ্গারা সুচিকে গনতন্ত্রের, গন অধিকারের প্রতিক মনে করতো। ব্যাক্তিত্বহীন নেতৃত্বের মাসুল দিচ্ছে মিয়ানমার জনগণ। বাঙালি জাতির পিতার ব্যাক্তিত্বের জন্য বাংলাদেশের মানচিত্র অর্জিত হয়েছে। আইউব, ইয়াহিয়া খানের সামরিক জান্তার পরাজয় নিশ্চিত করেছে বীর বাঙালি, বীর মুক্তিযোদ্ধারা।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে আরাকান রাজার শাসনে রোহিঙ্গারা ছিলো সভ্য জাতি। বার্মার দখলদারিত্বে, পরাধীন হওয়ার পরেও সায়ত্তশাসনের জন্য একের পর এক দাবীতে অনর ছিলো। বার্মার সামরিক জান্তা কোনো অধিকারের তোয়াক্কা না করে আরাকান দখলে নিয়ে মিয়ানমা নাম ধারন করেছে। অত্যাচারে বুলডোজার চালিয়েছে রোহিঙ্গা জাতিগোষ্ঠী উপর, করেছে বিতারিত । রোহিঙ্গা ও মিয়ানমার উপজাতি গুষ্টি এবং বিশ্ব গনতান্ত্রিক গুষ্টি অংসান সুচিকে গনতন্ত্রের প্রতিক মনে করেই দায়ীত্ব অর্পন করেছিলো। পশ্চিমারা অংসান সুচিকে শান্তিতে নবেল পুরস্কারে ভুষিত করে। সুচি ক্ষনিকের ক্ষমতার মোহ ত্যাগ করতে পারেন নাই। চীন ভারত রাশিয়ার সাথে মিয়ানমার ক্ষনি সম্পদে আমেরিকা ইউরোপ সহ বিশ্ব লুটেরাদের চোখ পরেছে। সামরিক জান্তা একপক্ষ হতে পারে, বাকী পক্ষ হবে জনতার। বিদ্রোহীগুষ্টিকে যে-কোনো দেশ অস্ত্র সরবরাহ করছে।
ইউক্রেন যুদ্ধের সুযোগে বিদ্রোহীদের আক্রমণে দিশেহারা মিয়ানমার সামরিক বাহিনী। ইতিমধ্যে সরকারি বাহিনীর অনেক সৈন্য বিদ্রোহীদের সাথে যুক্ত হয়েছে। মনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা যায় না বলে। প্রশ্ন উঠেছে আরসা, আরাকান আর্মী, অংসান সুচির বাহিনী সহ ২১ টি উপজাতি বাহিনী সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে যুদ্ধরত, নেতৃত্বহীন। জান্তা সরকারের পরাজয়ের জন্য একক নেতৃত্বের প্রয়োজন।
নেতৃত্ব ছাড়া মিয়ানমার একক সরকার কল্পনা করা যায় না। তবে কি মিয়ানমা আবার বার্মা হতে চলেছে। নাকি আরাকান সহ উপজাতিরা স্বাধীনতার বার্তা বহন করছে। নাকি মিয়ানমা মরাগরুর মতো শকুণের থাবায় ছিন্নভিন্ন হতে চলেছে ?
সময়ে সকল প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে। তবে বাংলাদেশের মতো সুখী রাষ্ট্র হতে পারবে না, কোনোদিন ছিলোও না। একজন শেখ হাসিনা, একজন বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান আবিস্কার করতে পারেন নাই বলে। বৃটিশরা ফাঁসীর ও যাবত জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামীদের অস্ট্রেলিয়ার জঙ্গলে ফেলে দিতো জীব জানোয়ারের আহারের জন্য, আজ অস্টেলিয়ান জাতিতে পরিনত হয়েছে। রোহিঙ্গাদের আমরা ভাষান চরে রেখেছি, খাদ্য বস্ত্র বাস্থানের ও শিক্ষার ব্যবস্থা করে। জানিনা মানুষ হবে না অমানুষ। সকল প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে আরাকান স্বাধীন হওয়ার পরে। কোনো স্বৈরশাসক চিরকাল টিকে থাকে না। মিয়ানমার সামরিক জান্তা ও পারবে না।

লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের চলতি দায়িত্ব প্রাপ্ত সভাপতি জনাব রবিউল আলম।

শেয়ার করুন
More News Of This Category

Dairy and pen distribution

ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102