কাপরের চাইতে নগদ সহায়তা গরিব দুঃখী মানুষের ঈদ আনন্দ পুরণ হয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আলহাজ্ব মোঃ সাদেক খান এমপি সহ অনেকেই আমরা এখন বিশ্বাস করি। একশত টাকায় একজন অসহায় মানুষের প্রয়োজন মেটাতে পারে। একটি কাপরের জন্য তিনঘন্টা বক্তব্য শোনতে হয়, অপেক্ষা করতে হয়, আসা যাওয়ার গাড়ীর ভাড়া দিতে হয়। একটি কাপর প্রয়োজনে একশত টাকা বিক্রি হয় না। এখন ফকিরেও কাপর পরে না, ভিক্ষা করতে অসুবিধা হয়, আশি বছরের বুড়িকে কাপর পরে থাকতে কষ্ট হয়। পাঁচটা কাপর বিক্রি করে একটা থ্রিপিচ হয় না,গরিবের দুঃখ ঘুচাবেন কীভাবে ? একসময় জাকাতের কাপরের জন্য মানব পিষ্ট হয়ে জীবন হরণ হতো। ডিজিটাল সেবার মাধ্যমে সেই করুন অবস্থা বাংলাদেশকে দেখতে হচ্ছে না। মাননীয় মেয়র’রা, চেয়ারম্যান ও কাউন্সিলরদেরকে নগদ সহায়তার জন্য অর্থ বরাদ্দ দিয়েছিলেন। বাবুর হাট থেকে কাপরের লাইন ৩৪ নং ওয়ার্ড প্রর্যন্ত বিস্তর হয়েছে। গরিব দুঃখীর সময় নষ্ট, সরকারের অর্থ নষ্ট, মানব কল্যাণের সুবিন্যাস হয়েছে, মানব কল্যাণ হয় নাই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও অনেক এমপির মতো মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করে বিকাশের মাধ্যমে নগদ সহায়তা করলে অসহায় মানুষের সহায়তা হতো। কিছু অসহায় কাউন্সিলরের ও সহায়তা হতো, যারা চুরি না করে চোর হন। অনেকে আত্মসাৎ করে হন ফেরেস্তা। ডিজিটাল বাংলাদেশের ডিজিটাল ফকিরের ও সময় নষ্ট করা উচিৎ না। বাংলাদেশ কে অনেকদুর যেতে হবে। ফকিরের শ্রমকে আপনি অস্বীকার করতে পারেন না। করলে বাংলাদেশকে লক্ষ্য অর্জনের সময় নষ্ট হবে।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।