সবার বেলায় এই প্রবাদ বাক্য সঠিক না হলেও সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডাক্তার মুরাদের বেলায় সত্য প্রমানিত হলো, নিজের সংসারেও তিনি পাগল হয়েছেন। স্ত্রী ডাক্তার জাহানারার জিডির মাধ্যমে দেশ বেপি আবারও আলোচনায় মুরাদ। তিনি সহায়তা ও সহানুভূতির মর্যাদা বুঝতে অক্ষম। তাকে নিয়ে আরো কোনো সমালোচনা সৃষ্টি হওয়ার আগে নিরাপত্তা হেফাজতে নেওয়া সরকারের জন্য অতি জরুরী। সম্মান হানীতে সৈয়দ আসরাফুল ইসলাম, আব্দুল রাজ্জাক সহ অনেক জাতীয় নেতাকে হারাতে হয়েছে, তোফায়েল আহম্মেদ ও হারানোর পথে। রাজনীতির নির্মমতার শিকার হতে আমরা কেউ মুক্ত নই। দলের জন্য জীবন যৌবন দিয়ে রাজনৈতিক চক্রান্তের মাসুল গুনন্তে আর পারছি না। নতুনত্বের চমক আছে, পুরনোদের আছে অভিমান। চাদাবাজদের কদর আছে, নিবেদিতদের তিরস্কার। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া মুল্যায়ন হচ্ছে না। একা প্রধান মন্ত্রীর পক্ষে দেশ ও দলের সব বিষয় দেখা সম্ভব নয়। আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র, দেশীয় চক্রান্ত, জাতীয় উন্নয়ন, দলের বিভাজন, অবহেলিতদের মুল্যায়ন। সবকিছু এক হাতে, একনজরে রক্ষা করা। তার উপরে ডাক্তার মুরাদের মতো পাগল ও ছাগলদের সামাল দেওয়া। বাঙালি দাঁতে মর্যাদা, না হারালে বুজবেন না।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।