May 19, 2024, 12:34 pm
শিরোনামঃ
শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে মৎস্যজীবী লীগের উদ্যোগে আলোচনা সভা বিচার ব্যবস্তার সুচনার ইতিহাস জানিনা, বিতর্কের শেষ কোথায় ? বুঝতে পারছি না বঙ্গ কণ্যার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ও বাংলার মাটি কে বুকে ধারন, ইতিহাসের অংশ ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি পাঠাগারের কমিটি গঠন জহির সভাপতি ও লিটন সাধারণ সম্পাদক গাজায় নিজেদের গোলার আঘাতে পাঁচ ইসরায়েলি সেনা নিহত তালের শাঁস খেলে যেসব উপকার হয় ঢাকা শহরে কোনো ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না: ওবায়দুল কাদের বিশ্বাস পুনর্নির্মাণের জন্য আমি বাংলাদেশ সফর করছি: ডোনাল্ড লু ভারতবর্ষে হিন্দু মুসলমানের রাজনীতি হয়,মহাত্মা গান্ধী সকল ধর্মের রাজনীতি নাই গুলিস্তান-মিরপুরের কাপড় পাকিস্তানের বলে বিক্রি করেন তনি!

সংস্কৃতি আগ্রাসনে সাম্প্রদায়িক সম্প্রিতি বিনষ্ট,স্টার প্লাস বন্ধ, প্রতিরোধে প্রতিযোগীতার প্রয়োজন আছে

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় : Monday, November 8, 2021
  • 252 Time View

জনাব রবিউল আলমঃ

কবি দুই,ভাষা এক, দেশ দুই, সংস্কৃতি এক না হলেও কাছাকাছি। ভারতের দ্বিতীয় ভাষা বাংলা। বিনিময় তালিকায় এমন কি আছে বাংলাদেশে প্রবেশ করছে না। পৃথিবীর দ্বিতীয় দেশ হবে হয়তো ভারত আমাদের টিভি চ্যানেল প্রবেশাধিকার বিছিন্ন। ৮০ দশকে বাংলাদেশের টিভি দেখার জন্য ভারতীদের অধির আগ্রহ আমাকে ভাবিয়ে তুলতো। ভারতীয়দের কাছে আমাদের গর্ব করার বিষয় ছিলো অয়ময়, যদি কিছু মনে না করেন, ত্রিরত্ন, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে একাধিক ছবি ও নাটক। কবি কাজী নজরুল ইসলামের কীর্তন ও নাত দুই বাংলায় প্রচলিত। কবি গুরু রাবিন্দ্রনাথের কবিতা, গান, সাহিত্য দুই দেশে প্রবেশধিকার বাধাহীন।আমাদের চ্যানেলের প্রবেশধিকার কেনো নাই ? বিশেষজ্ঞরা ব্যাহ্মা করতে পারবেন। স্টার গুরুপের প্রবেশধিকার যদি বিনিময়ের জন্য প্রাথমিক হুমকি হয়, তবে আমি মনে করি যথাযথ। আলোচনার জন্য কিছু দরজা খোলা রাখা হয়েছে, অন্যাঅন্য চ্যানেল খোলা রেখে। আমি জানিনা আমাদের চ্যানেল মানিকদের কোনো ভুল আছে কিনা।না ভারত সরকারের অনিহা ? ভারতে গিয়ে যখন বাংলাদেশের খবর জান্তে না পারার জন্য মনের কষ্ট বুজিয়ে বলতে পারবোনা।মধ্যপাচ্য, ইউরোপ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফোন করে বন্ধু মহল শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। আপনাকে টিভি বিতর্কে, প্রতিবেদনে, সচিবালয়ের মিটিং এ দেখলাম। ভারতে শত শত স্বজন থাকা সত্যেও একটি ফোন আসে না টিভি চ্যানেল না থাকার জন্য। বাংলাদেশের নাটক, কবিতা, শিল্প সাহিত্য, সংস্কৃতি, শেখ হাসিনার উন্নয়ন ও উদারনীতি সম্পর্কে ভারতীয়রা একে বারেই অনভিজ্ঞ, প্রচার মাধ্যম না থাকার কারনে। ভারতীয় মিডিয়ায় তথাকথিত রাজনৈতিক ব্যাক্তিরা বাংলাদেশ সম্পর্কে তিলকে তাল বানিয়ে প্রচার করে, সাম্প্রদায়ীক সম্প্রিতি বিনষ্ট করার জন্য। বাংলাদেশের সম্প্রিতি থেকে ভারতীয়রা কিছুই শিখতে পারছেন না। শেখ হাসিনার উদারনীতির জন্য বাংলাদেশের পরিবর্তন ও অর্থনীতির জিডিপি আজ ভারতীয় সরকারের প্রতিহিংসার প্রতিফল না হলেও মিডিয়ার মাথা ব্যাথার কারন হয়ে পরেছে। একটি দেশের উন্নয়নে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্য শেখ হাসিনার মুল মন্ত কাজে লাগাতে পারতেন ভারতীরা, আমাদের চ্যানেল চালু থাকলে। আমাদের নাটকের আবহমান বাংলার সম্প্রিতি থেকে ভারতীয়রা কিছুটা অর্জন করতে পারতেন।সে পথ বন্ধ করে নারী পুরুষে ঝগড়ার প্রেম, প্ররোকৃয়ার নাটক গুলো জাতির উপর চাপিয়ে দিয়ে নিজের দেশে সম্প্রিতির বারোটা বাজিয়েছেন, সঙ্গে আমাদেরকেও আঘাত করেছেন। জাতির রুচির পরিবর্তন করতে চাইলে প্রতিযোগীতার প্রয়োজন আছে। দশক ভালো মন্দ বিচার করতে না পারলে গনতন্ত্র বলে কিছুই থাকেনা। সাম্প্রদায়িকতা বন্ধ করতে না পারলে ভারতীয়দের বিশ্ব অবস্থান আমি ব্যাহ্মা করতে পারবোনা।ভারতের সাম্পদায়ীক দাঙ্গা বন্ধ করতে পারতেন বাংলাদেশের, বাঙালির সংস্কৃতি গ্রহন করার মাধ্যমে।কবি গুরুর চেয়ে বড় প্রমান আর কি হতে পারে । তা না করে উপরন্ত জি,সনি,স্টার গুরুপ বাধাহীন আমাদের সংস্কৃতির, রুচির পরিবর্তন ঘটিয়ে চলেছেন একক সাম্রাজ্য মনে করে। সংস্কৃতি আগ্রাসনই বলতে পারেন। পারলে বিনিময়ের মাধ্যমে প্রতিযোগীতায় আসুন। না আসতে চাইলে জি, সনি, স্টারপ্লাস বন্ধ করে রাখুন। বাংলাদেশ এখন আর কীর্তদাশ নয়।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।
শেয়ার করুন
More News Of This Category

Dairy and pen distribution

ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102