May 19, 2024, 2:42 pm
শিরোনামঃ
শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে মৎস্যজীবী লীগের উদ্যোগে আলোচনা সভা বিচার ব্যবস্তার সুচনার ইতিহাস জানিনা, বিতর্কের শেষ কোথায় ? বুঝতে পারছি না বঙ্গ কণ্যার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ও বাংলার মাটি কে বুকে ধারন, ইতিহাসের অংশ ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি পাঠাগারের কমিটি গঠন জহির সভাপতি ও লিটন সাধারণ সম্পাদক গাজায় নিজেদের গোলার আঘাতে পাঁচ ইসরায়েলি সেনা নিহত তালের শাঁস খেলে যেসব উপকার হয় ঢাকা শহরে কোনো ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না: ওবায়দুল কাদের বিশ্বাস পুনর্নির্মাণের জন্য আমি বাংলাদেশ সফর করছি: ডোনাল্ড লু ভারতবর্ষে হিন্দু মুসলমানের রাজনীতি হয়,মহাত্মা গান্ধী সকল ধর্মের রাজনীতি নাই গুলিস্তান-মিরপুরের কাপড় পাকিস্তানের বলে বিক্রি করেন তনি!

লাক্ষো  শহিদের রক্তে রঞ্জিত বাংলার বিজয়, বুদ্ধিজীবী হত্যার ইতিহাস অন্তরালে

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় : Tuesday, December 12, 2023
  • 89 Time View

তুমি কি দেখেছো কবু, জীবনের পরাজয় ? গানের কথা মর্মে মর্মে অনুভব করছি। বেঁচে থাকার এই যন্ত্রণা, বুক ফাটা আত্ননাথ নিয়ে একাধিক বই মেলায়, আমার দেখা রায়ের বাজার বদ্ধভুমি এবং শহিদ বুদ্ধিজীবীদের রক্তে ভেজা একটি বটগাছ, বই নিয়ে ঘুরে বেরিয়েছি,শহিদ বুদ্ধিজীবীদের প্রকৃত হত্যার স্থান চিহ্নিত করে। স্বাধীনতাকামী বীর মুক্তিযোদ্ধা, বাঙালি জাতি ও শহিদ বুদ্ধিজীবীদের সন্তানরা জানতে পারলো না, কোথায় কীভাবে তাদের পিতা-মাতাকে হত্যা করা হয়েছিলো। মুক্তিযুদ্ধের সরকার ১৫ বছর একটানা ক্ষমতায় থাকার পরেও বটগাছটি এখনো অবৈধ দখলদারদের দখলে, থানায় জিডি করার পরে একটি নোটিশ হয়েছিলো, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ঐতিহ্য রক্ষার দায়ীত্বে যারা আছেন, তাদের মাধ্যমে হয়তো একটি নোটিশ দেওয়া হয়েছে বটগাছটি সংরক্ষণ করার জন্যে । সিটি কর্পোরেশন, মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রনালয় এবং বাংলা একাডেমি শহিদ বুদ্ধিজীবীদের রক্তে ভেজা বটগাছটি রক্ষার জন্য কী ব্যবস্থা গ্রহন করেছেন, আমার জানা নাই। ৫৩ বছরের স্বাধীনতা ও বুদ্ধিজীবী হত্যার প্রত্যক্ষনদশীর বিবরণ নিয়ে একটি মাত্র বই প্রকাশিত হয়েছে।মিডিয়া, শহিদ বুদ্ধিজীবীদের সন্তানরা তাদের দায়ীত্ব পালন করেছে, যেটুকু সম্ভব। সরকারের কোনো এজেন্সি সম্মানিত করতে পারেননি। যে-কারনে আমার দেখা বঙ্গবন্ধু ও আমার দেখা মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আর কোনো বই লেখা হয় নাই।

প্রতিবছর ১৪ ডিসেম্বর রায়ের বাজার বদ্ধভুমিতে লাক্ষো জন সমাগম হয়, বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করার জন্য । ডিসেম্বরে পরে জাতির শ্রেষ্ট সন্তান শহিদ বুদ্ধিজীবীদের কে নিয়ে তেমন কোনো আলোচনা হয় না। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস রক্ষা শহিদ বুদ্ধিজীবীদের কে বাদ দিয়ে লেখা যাবে না। তাদের স্মৃতি রক্ষা করতে না পারলে, বাংলাদেশের ইতিহাস রক্ষা করা যাবে না। বাঙালি জাতি ইতিহাস ঐতিহ্যের প্রতিক স্বাধীনতা। ৯ মাসে হওয়াতে মর্মতা অনুভব করতে আমরা ব্যর্থ হয়েছি।ভাষার জন্য জীবনদান একমাত্র বাঙালির বিশ্বের ইতিহাস। ৭ মার্চের ভাষন জাতিসংঘে সংরক্ষিত। গনহত্যার স্বীকৃতি আদায় করতে না পাড়ার ব্যর্থতা আছে,স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি ঐক্যবদ্ধ না থাকার কারণে। ঠুনকো স্বার্থ,ক্ষমতার জন্য জাতীয় স্বার্থকে আমরা বিশ্বজন দিতে দ্বিধাবোদ করছি না।

জ্বালাও পোড়াও আছে, দেশপ্রেমিকদের স্বীকৃতি নাই। সুস্থ রাজনৈতিক চর্চ্চা নাই। দুর্নীতি, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ মাদক কারবারীদের নিয়ন্ত্রণ নাই। ভোট আমাদের পবিত্র আমানত, শ্লোগানে আছে, বাস্তবে অনুভব করতে পারছি না, রাজনৈতিক সচেতনতার অভাবে। বিজয়ের মাস আমাদের মাঝে বারবার আসে, আর কতকাল বিজয়ে পরিপুর্ণতার জন্য অপেক্ষা করতে হবে ? বুক ফাটা আত্ননাথে ?

লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব, রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও খাস খবর বাংলাদেশ পত্রিকার সম্মানিত উপদেষ্টা মন্ডলী জনাব রবিউল আলম।

শেয়ার করুন
More News Of This Category

Dairy and pen distribution

ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102