May 19, 2024, 2:13 pm
শিরোনামঃ
শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে মৎস্যজীবী লীগের উদ্যোগে আলোচনা সভা বিচার ব্যবস্তার সুচনার ইতিহাস জানিনা, বিতর্কের শেষ কোথায় ? বুঝতে পারছি না বঙ্গ কণ্যার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ও বাংলার মাটি কে বুকে ধারন, ইতিহাসের অংশ ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি পাঠাগারের কমিটি গঠন জহির সভাপতি ও লিটন সাধারণ সম্পাদক গাজায় নিজেদের গোলার আঘাতে পাঁচ ইসরায়েলি সেনা নিহত তালের শাঁস খেলে যেসব উপকার হয় ঢাকা শহরে কোনো ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না: ওবায়দুল কাদের বিশ্বাস পুনর্নির্মাণের জন্য আমি বাংলাদেশ সফর করছি: ডোনাল্ড লু ভারতবর্ষে হিন্দু মুসলমানের রাজনীতি হয়,মহাত্মা গান্ধী সকল ধর্মের রাজনীতি নাই গুলিস্তান-মিরপুরের কাপড় পাকিস্তানের বলে বিক্রি করেন তনি!

অসোভন নোংরা রাজনীতির বাকে বিএনপির পথভ্রষ্ঠ রাজনীতিঃ আঃ রহমান শাহ্

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় : Monday, November 6, 2023
  • 1706 Time View
আঃ রহমান শাহ্ঃ ১৯৭১সনে পাকিস্তানের অত্যাচার, নির্যাতন, ঔপনিবেশিক শাসন শোষণ এর বিরুদ্ধে সংগ্রাম আন্দোলন করে, রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা যুদ্ধে ৩০ লক্ষ শহিদ আর ২ লক্ষ মা বোনের ইজ্জতের বিনিময় স্বাধীনতা লাভ করে। স্বাধীনতার পর থেকেই স্বাধীনতা বিরোধী রাজাকার আলবদর সাবেক মোসলেম লিগের সরযন্ত্র শুরু হয়। ৭৩ সনে পাকিস্তানের আই এস আই, মার্কিন সিআইএ ও মশাদের সরযন্ত্রে করাচীতে পূর্ব পাকিস্তান পুনরুদ্ধার কমিটি গঠন করে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সরযন্ত্র, অপপ্রচার, গুজব, বিদেশী প্রভুূের সরযন্ত্রে কৃত্রীম দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করে ১৯৭৫ এর ১৫ই আগষ্ট জাতির জনককে সহ তার আত্মীয় পরিবারের ১৯ জনকে হত্যা করা হয় আওয়মী লীগকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য, তাতেও নিশ্চিত হতে না পেরে ৩রা নভেম্বর জেলখানায় ৪ নেতাকে হত্যা করা হয়। তার পর একটানা ২১ বছর সামরিক সৈরশাসনের মধ্যদিয়ে তৃতীয় বিশ্বের দরিদ্রতম দেশে পরিনত করা হয়।
১৯৯৫ সনে আন্দমানথেকে কেনা তালেবানদের এক জাহাজ মার্কিন অস্ত্র কিনে বাংলাদেশের গনতান্ত্রিক আন্দোলনকে গলা টিপে হত্যার জন্য জঙ্গীবাদ সৃষ্টি করা হয়। জনগণের আন্দোলন সংগ্রাম, মানব বন্দন এর মাধ্যমে দেশব্যাপি গন আন্দোলন ১৯৯৬ সনে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে শুরু হয় দেশ বিরোধী নতুন সরযন্ত্র, জামাত শিবির বিএনপি ভিতরে ভিতরে সংগঠিত হয়ে যুদ্ধঅপরাধী ও বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের বিরুদ্ধে নতুন জঙ্গীবাদ উচকে দিয়ে ২০০১ এ জামাত বিএনপি একজোট হয়ে আবার ক্ষমতা দখল করে ৩০ হাজার লঘু নির্যাতন, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে ভুয়া মামলা হামলা করে ত্রাসের রাজত্ব আর জঙ্গীবাদ সৃষ্টি করে ২০০৪ এ ১০ ট্রাক অবৈধ অস্ত্র, আরজেস গ্রেনেড, ২১শে আগষ্টের গ্রেনেড হামলা করে আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনা সহ আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দকে হত্যার মাধ্যমে আওয়ামী রাজনীতি নিশ্চিহ্ন করার সরযন্ত্র, উলফা জঙ্গীদের মাধ্যমে পার্শবর্তী দেশে বিচ্ছিন্নতা বাদি আন্দোলন, দেশের মধ্যে জঙ্গীবাদ ছড়িয়ে দিয়ে বাংলা ভাই, জেএমবি, হরকাতুল জিহাদ, হিজবুত তহরির গঠন করে মানুষ মারা, হত্যা ধর্ষন, ৬৪ জেলায় বোমা বিস্ফোরণ, আমরা হব তালেবান বাংলা হবে আফগান শ্লোগান দিয়ে এক বিশ্বয়কর নৈরাজ্য সৃষ্টির মাধ্যমে দেশপ্রেমিক ও মুক্তি যুদ্ধের স্বপক্ষের লোকদের হত্যা নিধন করে ভুয়া ভোটার লিষ্ট করে পুনরায় ক্ষমতা দখল করে। সেই শোষণ নির্যাতনের যাঁতাকল থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য সকল অপসরযন্ত্র ছিন্ন করে ২০০৮ এ আবার আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে বিডিআর মিউটিনির মাধ্যমে পুনরায় কু করে ক্ষমতায় আশার সকল চেষ্টা ব্যার্থ করে ২০১৪র নির্বাচন বয়কট করে বিএনপি জামাত সারা দেশে জ্বালাও পোরাও, হত্যা কুর রাজনীতি শুরু করে এই ব্যর্থতার গ্লানিবোধথেকে ২০১৮র নির্বাচনে অংশ গ্রহন করলেও জনগন বিএনপি জামাতকে প্রত্যাক্ষান করে।
বিএনপির প্রত্যাক্ষাত নেতা বিদেশে পাচার কৃত অর্থে বিদেশে জুয়া কাসিনো খেলা আর লবিষ্ট নিয়োগ করে দেশের বিরুদ্ধে নতুন সরযন্ত্র, অপপ্রচার, গুজব, মিথ্যা প্রচারের রাজনীতি করছে, তাদের নেতৃ এতিমের টাকা আত্মসাৎ করার হামলায় জেলে আটক, তাদের নেতারা পুলিশ হত্যা, জ্বালাও পোরাও আগুন সন্ত্রাসের মামলায় কারাগারে কে হবে তাদের নেতা কে দিবে দলের নেতৃত্ব, নেতা কর্মীরা হতাশ, একিভাবে জঙ্গী সন্ত্রাসের মামলার আসামীরা নির্বাচন করবে কে তাঁদের ভোট দেবে?
তুলনামূলক ভাবে আওয়ামী লীগের উন্নয়নের রাজনীতি দেশেবিদেশে বাংলাদেশের মানমর্জাদা বৃদ্ধি করেছে। একসময় যারা এ দেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি বলে ছিলো তাঁরাও এখন অবাক বিস্মিত হয়ে বাংলাদেশেকে দেখছে অনুসরণ অনুকরণ করছে।
রাজনীতির ব্যার্থতা আর অর্থনৈতিক অসচ্ছলতা দুর করতে এখন তাঁরা মাদকের ব্যাবসা আর মাদক সেবনে নিমগ্ন। হরতাল অবরোধ আন্দোলন সংগ্রামের নামে পুলিশ হত্যা, পুলিশকে আহত করা, গানপাউডার, পেট্রল বোমা মেরে মানুষ মারা, গাড়ি পোরানো জাতীয় স্থাপনা ধংশ করা এখন বিএনপির রাজনীতির মূল প্রতিপাদ্য।
রাজনীতিকরা সমাজের চিকিৎসক তাঁরা সমাজের উন্নয়নের হাতিয়ার, সমাজে মানুষে মানুষে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন গরে তোলবেন, সমাজ রাষ্ট্রকে উন্নতির উচ্চ শিখরে তুলে নিবেন, কিন্তুু বিএনপি এখন রাজনীতির নামে অপ কৌশলে ব্যাস্ত, ধংশের রাজনীতিতে ব্যাস্ত।
জাতি এখন আর অপ-রাজনীতি, নোংরা রাজনীতি, হত্যা কু সরযন্ত্র, জঙ্গীবাদ পছন্দ করে না, বিশ্বের কোনো মানুষ এমনকি দেশী বিদেশী তাঁদের প্রভু, উপদেষ্টা, সাহায্যকারি, অর্থ ও মদদ দাতা লবিষ্টরাও লজ্জায় কোথাও মূখ দেখাতে পারছে না। মানুষ উন্নয়ন অগ্রগতির রাজনীতি চায়, মাথা ও শীর দ্বারা সোঝা করে দ্বা রাতে চায়। গরীবের দেশ থাকতে চায় না, উন্নত সমৃদ্ধ দেশের মত আদর্শ রাজনীতি, গনতন্ত্র, কথা বলার অধিকার, ভোট দিয়ে প্রতিনীধি নির্বাচন করতে চায়। ফলে ফসলে সমৃদ্ধিতে ভরে উঠবে দেশ। বিদেশী বেনিয়া, ঔপনিবেশিক সরযন্ত্রথেকে মূক্ত হয়ে আত্ম সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে চায়।
শেয়ার করুন
More News Of This Category

Dairy and pen distribution

ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102