মোঃ ইব্রাহিম হোসেনঃ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক এলজিআরডি প্রতিমন্ত্রী এ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক ও সৈয়দা আরজুমান বানু নার্গিস দম্পতির একমাত্র প্রয়াতপুত্র সায়াম-উর-রহমান (সায়াম) এর ১০ম মৃত্যুবার্ষিকীতে আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (৭ সেপ্টম্বর) বাদমাগরিব রাজধানী মোহাম্মদপুর বিশ্ব মানবাধিকার ভিশন (WHRV) ঢাকা বিভাগ অফিসে এই দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানটি আয়োজন ও সভাপতিত্ব করেন, বিশ্ব মানবাধিকার ভিশন (WHRV) ঢাকা বিভাগের সভাপতি বিশিষ্টি ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক এবং রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ২৯ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সংগ্রামী সহ-সভাপতি, মানুষ গড়ার কারিগর মোঃ জয়নাল আবেদীন চৌধুরী। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন, বিশ্ব মানবাধিকার ভিশন (WHRV) ঢাকা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শিল্পী আহমেদ।
অনুষ্ঠানের শুরুতে সায়াম-উর-রহমান (সায়াম) এর স্মরণে ১ মিনিট নীরবতা পালন করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, বিশ্ব মানবাধিকার ভিশন (WHRV) এর ঢাকা বিভাগের সহ-সভাপতি আলহাজ্ব রিয়াজউদ্দিন খান (সম্ভু),সহ-সভাপতি মোছাঃ ছফিয়া, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক শেখ সাইফুল ইসলাম, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক এম.এম. ইব্রাহীম খলিল, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক নাহিদ শিকদার, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক নুর নাহার বেগম, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক জেসমিন চৌধুরী, বিশ্ব মানবাধিকার ভিশন (WHRV) আদাবর থানার সাধারণ সম্পাদক আমিনা বেগম তামান্না, সহ-সভাপতি আব্দুল কাদের’সহ ঢাকা বিভাগ ও বিভিন্ন থানার নেতৃবৃন্দ।
দোয়া ও মিলাদ মাহফিল মরহুম সায়াম এর আত্মার মাগফেরাত কামনা, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ সকল শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয় এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা’র সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করা হয়। চলমান করোনা মহামারিতে মৃত্যুবরণকারীদের শহীদের মর্জাদা দান ও আক্রান্তদের আরোগ্য দানের জন্য মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের নিকট দোয়া করা হয়।
দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন বিশ্ব মানবাধিকার ভিশন (WHRV) ঢাকা বিভাগের সভাপতি ও মোহাম্মদপুর থানার ২৯ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সংগ্রামী সহ-সভাপতি মোঃ জয়নাল আবেদীন চৌধুরী।
দোয়া মোনাজাত শেষে উপস্থিত নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের মাঝে খাবার বিতরণ করেন।
উল্লেখ্য, মরহুম সায়াম ২০১১ সালের ৬ সেপ্টেম্বর কক্সবাজারে এক মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হন। মৃত্যুকালে তিনি পিতা, মাতা, স্ত্রী, বোন ও একমাত্র কন্যাসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে যান।