December 21, 2024, 3:49 pm
শিরোনামঃ
দেশে চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, চাঁদাবাজ পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত আবদুল্লাহ গাইবান্ধায় সাঘাটা উপজেলায় জামায়াত-বিএনপির সংঘর্ষ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া আহত ৪০ ঝিনাইদহ প্রেস ইউনিটির দপ্তর সম্পাদকের উপর হামলা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নির্বাচনী রোডম্যাপ সন্দেহজনক: রুহুল কবির রিজভী উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ মারা গেছেন বাংলাদেশ কৃষক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শেখ মো. জাহাঙ্গীর আলম নিজের বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতি প্রমাণের ওপেন চ্যালেঞ্জঃ হাসনাত আবদুল্লাহ ঢাকার কেরানীগঞ্জে ব্যাংকে ডাকাতদলের মধ্যে তিন ডাকাতের আত্মসমর্পণ, দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণে কোনো বাধা দেখছি না: বদিউল আলম মজুমদার নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে হতাশ বিএনপিঃ মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর

হারিয়ে যাচ্ছে বাউফলের ঐতিহ্যবাহী বাঁশ ও বেতের তৈরি পণ্য

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় : Wednesday, December 11, 2024
  • 15 Time View

সাইফুল ইসলাম, বাউফল প্রতিনিধিঃ

অপরিকল্পিত আবাসস্থল, আন্তরিকতা, প্রয়োজনীয় পরিচর্যা, রোপনের সঠিক তত্ত্বাবধানের অভাবে কালের বিবর্তনে ও আধুনিকতার ছোয়া পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলা থেকে হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী বাঁশ ও বেতের তৈরি পণ্য সামগ্রী। অধিকাংশ কারুশিল্পীরা মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাদের উত্তরসূরীরা বিভিন্ন পেশায় জড়িয়ে যাচ্ছে যার ফলে এলাকা থেকে বাঁশ ও বেত নির্ভরশিল্প হারিয়ে যেতে শুরু করেছে। একসময় গ্রামের হাট বাজারগুলোতে বিভিন্ন ধরনের বাঁশের তৈরি শিল্প যেমন কুলা, ডালা, হাঝি বেতের জলডাঙ্গা, মাছ ধরার ফাঁদ, মাছ রাখার খাড়ই, ধান ও অনান্য ফসল সংরক্ষণের পাত্র সহ বিভিন্ন রকম কারুশিল্প।

এছাড়াও বাশেঁর খুঁটি, বেড়া ঘরের দরজা, জানালা ঘরের চালা ইত্যাদির উপকরণ তৈরি হত বাশঁ থেকে। গ্রামের খড়ের ঘরগুলো এক সময় বাশঁ দিয়েই নির্মান করা হত। বেত দিয়ে তৈরি হয় ঢালা, হাঝি এছাড়াাও ছোট ছেলে মেয়েদের বিভিন্ন ধরনের খেলনা সামগ্রী শিল্প এখন বিলুপ্তির পথে এগুলোতে বাঁশের তৈরি মতো এখন আর চোখে পড়ছে না উপজেলার কালাইয়া, বগা, বিলবিলাস,কালীশুরী, কাছিপাড়া, হাজিরহাট, চন্দ্রদ্বীপ, নওমালা এ সমস্ত বাজারগুলোতে এখন আর আগের মত বাশেঁর তৈরি সামগ্রী তেমন চোখে পড়ে না সরেজমিনে এমনটাই চিত্র ফুটে ওঠে । মৌসুম এলে উপজেলার সদর ইউনিয়নের নের অলিপুরা, পশ্চিম বিলবিলাসাসের কিছু কারিগর বাশেঁর তৈরি পন্যসামগ্রী তৈরি করেন। মৌসুম শেষ হলে অনেক পরিবারকে মানবেতর জীবন যাপন করতে হয়।

সদর ইউনিয়নের বলরাম সিকদার জানান, ইরি ও আমনধান ওঠলে আমরা কিছু বাশঁ কিনি চড়া দামে পর অনেক কষ্ট করে কিছু ঢালা-হাঝি, চালন, কুলা, পালই, খাচাঁ বানাই গাড়ই ভাড়া ও খাজনা দেয়ার পর তেমন লাভ হয় না। পানের বরজে ও নির্মান শিল্পে বাশেঁর ব্যাপক ব্যবহার হওয়ার কারণে বাশেঁর দাম বেশী। আমরা সরকারিভাবে কোন সহায়তা পাইলে ভাল হইত।

শেয়ার করুন
More News Of This Category
ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102