বৃটিশ থেকে পাকিস্তান, মন্ত্রী থেকে চেয়ারম্যান,নেতৃত্বের প্রশ্নে আঞ্চলিকতা ছিলো আপোষহীন। নেতৃত্ব ছিলো উন্নয়নের মাপকাঠি, কথাগুলো মিথ্যে ছিলো না। দিল্লির শাসনে ভারত, পাকিস্তানের শোষনে বাংলাদেশ, বাঙালি জাতিকে মুক্ত করার জন্য নেতৃত্বের অভাব ছিলো।
অজ পাড়াগাঁ, গোপালগঞ্জ থেকে গর্জে উঠলেন মজিব ,যাকে পিতার আসনে বসিয়েছে জাতি। তারই সন্তান, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আঞ্চলিকতার প্রতিক হন নাই।
বাঙালি জাতি ও বাংলাদেশকে বুকে ধারন করে এগিয়ে চলছে উন্নয়নের মহাপরিকল্পনা।অবহেলিত অঞ্চল ছিলো অগ্রাধিকারে। চট্টগ্রাম শিল্প ও রপ্তানী অঞ্চল হওয়াতে, পরিবর্তনের ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পাবনাকে পাগলের উপাধি মুক্ত করেছেন।পায়রা বন্দর ও বিদ্যুৎ, মধুমতি ও পদ্মাসেতু উত্তর পশ্চিমাঞ্চলকে স্বপ্নপুরীতে পরিনত করেছে । ময়মনসিংহ সিলেটের মহাসড়ক চা শিল্পের বিপ্লব ঘটিয়েছে। মাতার বাড়ী বন্দর, সাদেকের পর্যটন কেন্দ্র, রাঙামাটি কক্স বাজার কে বিশ্ব পরিচিতি এনে দিয়েছে।
রামপাল বিদ্যুৎ সুন্দরবন ও মঙ্গলা বন্দরকে সচল করেছে, করেছে দশ্যূ মুক্ত। পারবর্তীপুর তেলের ডিপু ও ভারতীয় তেলের লাইন বাংলাদেশকে অভাব মুক্ত করার পরিকল্পনা বলতে পারেন। ঢাকায় মেট্রোরেল, পাতাল রেলের মহাপরিকল্পনা চলছে। ভোলা বরিশাল সেতু, ইশ্বর্দীর তিস্তা প্রকল্প মাথায় রেখে শেখ হাসিনার সরকার এগিয়ে চলছে।
জানিনা, কতোদিন, শেখ হাসিনার মহাপরিকল্পনার সেবা বাঙালি জাতি নিতে পারবেন ? অসম্পূর্ণ প্রকল্প গুলো সম্পুর্ন করার জন্য আর একবার শেখ হাসিনাকে, ক্ষমতা গ্রহনে বাদ্ধ করতে হবে ভোটের মাধ্যমে।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের চলতি দায়িত্ব প্রাপ্ত সভাপতি জনাব রবিউল আলম।