রাসেলের খেলার সাথী,হাসু আপার প্রান, শেখ রেহানার জন্মদিনের আক্ষেপ। মায়ের জন্য একটা চিঠি বনানীতে লেখতে ইচ্ছে করে, আব্বাকে গোপালগঞ্জে।
জন্মদিনের পোস্টটা পড়ে বুটা ভেঙে যায়।তাপশ,পরশকে বুকে নিয়ে শেখ হাসিনা দেশের মানুষকে কাঁদায়।
আমি তাদেরকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা দিতে পারি না। বাবা মা ভাই সহ আপনজন হারানোর ব্যাথা অন্য কেউ বুঝবেন না। আমি আমার এবং খালেদা জিয়া সন্তান না হারালে বুঝতে পারতাম না
শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার বুকের ব্যাথা।
আমি জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাই না , খালেদা জিয়া ১৫ আগস্ট জন্মদিন পালন থেকে বিরত থাকেন না। মানবতার প্রার্থক্য ঘুচাতে বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী, কারাগারের রোজনামচা, আমার দেখা নয়া চীন, অথবা জাতির পিতার সম্পর্কে গোয়েন্দা রিপোর্ট গুলো জানার চেষ্টাও করেন না। এখন আর সময় নাই। জানলে টাকার পাহাড় করে ছেলেকে বনবাসে পাঠাতেন না।
জনগণের মনে ভালোবাসার পাহাড় গড়ে তুলতেন, ইতিহাস থেকে কেউ মুছে দিতে পারতো না। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান,
বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের দুই সন্তান, শেখ হাসিনা ও রেহানার কথা শুনে মানুষ কাঁদে। প্রাপ্তির আশার আলো দেখে। প্রান খুলে দোয়া করে। ইতিহাসের অংশ বলতে পারেন। টাকা দিয়ে কী সম্ভব ? টাকা দিয়ে লন্ডন থাকা যায়। সুশিক্ষা ও মানুষকে জয় করা যায় না।
শেখ হাসিনা, শেখ রেহানাকে শুভেচ্ছা জানাতে না পারলেও অভিনন্দন জানাতে হয়, এক-এক জন গর্ভিত মা ও সুসন্তানকে গর্ভে ধারণ করার জন্যে। টিউলিপ, রেদোয়ান, জয় ও পুতুল সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যাক্ষার প্রয়োজন নাই। মানুষ হতে চাইলে, দেশ ও জাতির জন্য কিছু করতে চাইলে শিক্ষার বিকল্প নাই । অক্ষর জ্ঞানের সাথে মানবিক জ্ঞানের ও প্রয়োজন আছে। কর্ম দক্ষতার জন্য বিদাতার অনু কৃপায় সুস্থতার জন্য এবাদত, শেখ হাসিনার অর্জনের পেছনে মুলমন্ত্রের ভুমিকা পালন করে। আল্লাপাক রাব্বুল আলামিন সম্মান দেওয়া ও নেওয়ার মালিক। মানুষকে বুঝতে হবে।

লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের চলতি দায়িত্ব প্রাপ্ত সভাপতি জনাব রবিউল আলম।