December 21, 2024, 4:17 pm
শিরোনামঃ
সরকার যেভাবে নির্বাচনের তারিখ দিয়েছে, তা গ্রহণযোগ্য নয়: ১২ দলীয় জোট গুচ্ছ ভর্তি নিয়ে আজ সভায় বসছেন উপাচার্যরা, আলোচনায় দুই এজেন্ডা দেশে চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, চাঁদাবাজ পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত আবদুল্লাহ গাইবান্ধায় সাঘাটা উপজেলায় জামায়াত-বিএনপির সংঘর্ষ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া আহত ৪০ ঝিনাইদহ প্রেস ইউনিটির দপ্তর সম্পাদকের উপর হামলা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নির্বাচনী রোডম্যাপ সন্দেহজনক: রুহুল কবির রিজভী উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ মারা গেছেন বাংলাদেশ কৃষক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শেখ মো. জাহাঙ্গীর আলম নিজের বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতি প্রমাণের ওপেন চ্যালেঞ্জঃ হাসনাত আবদুল্লাহ ঢাকার কেরানীগঞ্জে ব্যাংকে ডাকাতদলের মধ্যে তিন ডাকাতের আত্মসমর্পণ, দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি মোহাম্মদপুর থানার ৩৩ নং ওয়ার্ড বিএনপির শ্রদ্ধা

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় : Saturday, December 14, 2024
  • 35 Time View

মোঃ ইব্রাহিম হোসেনঃ মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে পাকিস্তানি বাহিনী ও দেশীয় দোসরদের হাতে নির্মম হত্যার শিকার শিক্ষাবিদ, চিকিৎসক, সাংবাদিকসহ জাতির হাজারো মেধাবী সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন ঢাকা মহানগর উত্তর মোহাম্মদপুর থানার ৩৩ নং ওয়ার্ড বিএনপি।

আজ ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪ রোজ শনিবার সকালে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মোহাম্মদপুর থানার ৩৩ নং ওয়ার্ড বিএনপি এ শ্রদ্ধা জানান।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুস সালাম, ঢাকা মহানগর উত্তরের যুগ্ম আহ্বায়ক হাজী ইউসুফ, সদস্য আহমেদ আলী, মোহাম্মদপুর থানা বিএনপির আহ্বায়ক শুক্কুর মাহমুদ, যুগ্ম আহ্বায়ক এনায়েতুল হাফিজ (এনায়েত), অ্যাডভোকেট সারোয়ার হোসেন, মিজানুর রহমান ইসহাক, মোঃ চৌধুরী বক্সী, ৩৩ নং ওয়ার্ড বিএনপির বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক রাজপথের লড়াকু সৈনিক, কর্মীবান্ধব জননেতা এ্যাড. শেখ মো জহিরুল ইসলাম অপু, সহ থানা ও ওয়ার্ড বিএনপির নেতৃবৃন্দ।

একাত্তরের ২৫ মার্চ কালরাত থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধের পুরোটা সময়জুড়ে বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে পাকিস্তানি বাহিনী। তবে বিজয়ের প্রাক্কালে এ হত্যাযজ্ঞ ভয়াবহ রূপ নেয়। আর এ কাজে তাদের সহযোগিতা করেছিল এ দেশীয় দোসররা।  ডিসেম্বরের মধ্যভাগে মুক্তিযুদ্ধে বাঙালির বিজয় যখন অনিবার্য; তখন রাজাকার, আল-বদর বাহিনীর সহযোগিতায় পাকিস্তানি বাহিনী হত্যা করে বাংলাদেশের প্রথিতযশা বুদ্ধিজীবীদের; এর উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশকে পঙ্গু করে দেওয়া।

দীর্ঘ নয় মাস সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাঙালির বিজয় যখন আসন্ন, তখনই ঘটে ইতিহাসের নিকৃষ্টতম সেই হত্যাকাণ্ড। ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী পরিকল্পিতভাবে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক, চিকিৎসক, শিল্পী, লেখক, সাংবাদিকসহ বহু খ্যাতিমান বাঙালিকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে হত্যা করে। নিজেদের পরাজয় নিশ্চিত জেনেই পাকিস্তানি বাহিনী ওই নিধনযজ্ঞ চালায়; তাদের উদ্দেশ্য ছিল স্বাধীনতার পর যেন বাংলাদেশ যাতে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে না পারে- তা নিশ্চিত করা। শরীরে নিষ্ঠুর নির্যাতনের চিহ্নসহ জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের লাশ পাওয়া যায় মিরপুর ও রায়েরবাজার এলাকায়। পরে তা বধ্যভূমি হিসেবে পরিচিত হয়ে ওঠে।

শেয়ার করুন
More News Of This Category
ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102