রক্তে ভেজা ১৫ই আগষ্টঃ মোঃ নাসির উদ্দিন দুলাল
ষড়যন্ত্র করে মেজর ডালিম কর্নেল ফারুক বঙ্গবন্ধুর বাসায় ঢুকে ছিলো খুব গোপনে,
১৫ই আগষ্টে খন্দকার মোশতাক রক্তের হলি খেলেছিল বঙ্গবন্ধুর এই বাসভবনে।।
ঐ পশ্চিম পাকিস্তানীরা বঙ্গবন্ধুকে মারতে পারেনি কোনো ছল করে তাই নিলো ধরে,
দেশের শত্রু মোশতাক বঙ্গবন্ধুকে অসাধু সেনা কর্মকর্তা দিয়ে মারলো গুলি করে।।
আমাদের যে নেতাকে হত্যা করতে কেঁপে উঠেছিল পশ্চিম পাকিস্তানীদের এই বুক,
মীরজাফর মোশতাক এই বাংলার মাটিতে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে তুই কি পেলি সূখ।।
বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর খবর শুনে বিশ্ববাসী কেঁপে উঠেছিল নির্লজ্জ্য বাঙালীর স্পর্ধা দেখে,
মহান নেতার নির্লজ্জ্য খুনিরা ইতিহাস সৃষ্টি করেছে নিজেরমুখে নিজেরা কালিমেখে।।
১৫ই আগষ্টে মধ্য রাতে গঠনা ঘঠিয়ে ছিলি ঘৃণ্য মোশতাক তোরএই দোসরদের নিয়ে,
অসাধু সেনাদের লোভ দেখিয়ে মেরেছিস বঙ্গবন্ধু পরিবারে সবাইকে তাদের দিয়ে।।
সৌভাগ্যে বেঁচে ছিল দুই বোন শেখ হাসিনা শেখ রেহানা তখনথাকার কারনে বিদেশে,
আল্লাহ্তালা কারীশ্মায় দিন বদলে পালায় প্রধানমন্ত্রী শেখহাসিনা তাইনিজের দেশে।।
বঙ্গবন্ধুর ছাত্র জীবন থেকেই মোশতাককে বিশ্বাসকরেছিলেন নিজের ভাইয়ের মতো,
তাইতো আজ বাংলার মাটিতেই বঙ্গবন্ধুকে গুলিকরে তার এইবুকে তুই করলি খতো।।
তাই ১৫ই আগষ্টে খন্দকার মোশতাক তুই দিয়েছিল এই ঘৃণ্য কাজের জঘন্য নেতৃত্ব,
মানুষ ইতিহাসের পাতা থেকে পাপিষ্ঠা ঘৃণ্য লোকটিকে করেছে আস্তাক্ষুরে নিক্ষিপ্ত।।
সারাবৎসর কোরান খানি মিলাদ মাহ্ফিল অনুষ্ঠান বঙ্গবন্ধুকে আজও রেখেছি ঘিরে,
তাইতো আমাদের কাছে রক্তে ভেজা ১৫ই আগষ্ট প্রতি বৎসর বার বার আসে ফিরে।।