কৃষ্ণা রানী দুই গোল, সাবিনার গোল্ডেন বুট বাংলাদেশ ইতিহাসের অংশ হয়ে থাকলো। নারীরাই পারে, নারীই পেরেছে। বেগম রোকেয়া থেকে জাহানারা ইমাম, বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব থেকে শেখ হাসিনা। মুক্তির সংগ্রাম থেকে মুক্তিযুদ্ধ, বাংলার নারীদের ছিলো, আছে অবাধ বিচরণক্ষেত্র। নারী ফুটবল, ক্রিকেট, হকি সহ সংস্কৃতি, সাহিত্যে নারীর ভুমিকা অস্বীকার্য। সন্তান থেকে সংসার, আঁচলের ছায়া থেকে প্রতিশোধ প্রতিরোধের অগ্নিমূর্তির রূপ নারীকে সুন্দর্যের ও বিশস্তের প্রতিক করে তুলেছে।
ভারত নেপালকে হারিয়ে অপ্রতিরোদ্ধ বাংলাদেশের নারীরা সম্মানের উচ্চ আসনে প্রতিষ্ঠিত করলেন আমাদেরকে। অভিনন্দন শুভকামনা। শুভযাত্রা হউক বিশ্ব ক্রিড়াঙ্গনে। বাঙালি জাতির আস্থার প্রতিক আমাদের স্বাধীনতা, স্মৃতির পাতায় বঙ্গবন্ধু মজিব। বিশ্বাসের স্বরূপ ধারণ করেছে শেখ হাসিনার উন্নয়নের, ক্রিড়াঙ্গনের বাংলাদেশ। বুকটা গর্ভে ফুলে উঠেছে, চিক্কার করে বলতে ইচ্ছে করে, শেখ হাসিনার সরকার বার বার দরকার । মনের আশা দক্ষিণ এশিয়ায় ক্রিকেট চ্যাম্পিয়ান কবে হবে ? এই সম্মান কি নারীদের হাতেই আসবে ? নাকি পুরুষরাও প্রতিযোগীতায় থাকবে ? অবুজ মন আমার, আশার বাতিঘর অপুর্ণতার মাঝে একটি টফি আকাঙ্ক্ষা পুরণের আলো জ্বালিয়েছে।আর একবার অভিনন্দন, লাল সবুজের বাংলাদেশ ও নারী ফুটবলকে।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের চলতি দায়িত্ব প্রাপ্ত সভাপতি জনাব রবিউল আলম।