জনাব রবিউল আলমঃ
স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরে বাংলার আকাশে নতুন সুয্য উদয়ের বানী নিয়ে হাজির হয়েছেন, আমাদের প্রিয় প্রধান মন্ত্রী। নব্বই লক্ষ লোকের বাসস্থান, এক কোটি লোকের কর্মসঃস্থান,বিধবা ভাতা, বয়স্ক ভাতা, মুক্তিযোদ্ধা, বিরাঙ্গনার স্বীকৃতি মানবসভ্যতার ইতিহাস রচনা করেছেন। একজন মানুষের সততা, একটি দেশের কতটা পরিবর্তন, একটি জাতির কতটা উন্নয়ন সাধন করতে পারে, বাংলাদেশ না দেখলে বিশ্ব অনুভব করতে পারবেন না। যারা অনুভব করতে পারেন না, তাদের অনুভূতি আছে কি-না ? দৃশ্যমান উন্নয়নের তালিকা দিয়ে বিশ্বের কোনো মিডিয়াতে লেখা সম্বব নয়। পায়রা বিদ্যুৎ উদ্বোধন হয়েছে, পদ্মাসেতু, মেট্রোরেল, কর্ণফুলি টেনেল উদ্বোধনের অপেক্ষায়। ২০২৪ মাতার বাড়ী গভির সমুদ্র বন্দর, পায়রা বন্দর, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মীরসরাইয়ে অর্থনৈতিক অঞ্চল সহ হাজারো উন্নয়ন প্রকল্প উন্মুক্ত হবে, ভাবতে আমার কেমন কেমন লাগে। আমার দেশের কিছু মানুষের ভাবনা এখন তেল, নুনের মাঝেই সীমাবদ্ধ। শেখ হাসিনার ভাবনার জগত বাংলার মানব উন্নয়ন। তেল নুন, খাদ্যের চাহিদা পুরন তার লক্ষ্যের বাহিরে নয়। এক কোটি লোকের রেশন কার্ডে ব্যাস্তা করা হয়েছে। বিএনপি-জামাতের রাজনৈতিক হায় হায় ছাড়া বাকীটা আর কোথায় ? রিজভী অফিস বন্দী, ফকরুলে গলাবাজির মধ্যে সীমাবদ্ধ। আওয়ামীলীগকে এখন কিছু আওয়ামীলীগের আবর্জনার সাথেই রাজনীতি করতে হচ্ছে। বাংলার মানুষকে বুঝতে হবে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সবচেয়ে বড় সফলতা বিশ্ব হায়ানাদের কবল থেকে এখনো বাংলাদেশকে রক্ষা করতে সক্ষম হয়েছে। অন্দ্র কিছু দেখে না,মান্নার কান্না,রেজা কিরিয়ার দেশদ্রহী বক্তব্য বিএনপি কি কিছুই বুজে না ? জামাতের কি কোনো দায়ীত্ব নাই। তাই বলে বাঙালি কি কোনো কর্তব্য নাই এই দেশের প্রতি ? ভোট যদি সকল বিচারের মাপকাঠি হয়, তবে ২০২৪ নির্বাচন হউক শেখ হাসিনার জয় জয়কার নৌকার।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।