তৃণমূল থেকে রাষ্ট্রপতি কে হতে চায় না, এক কথায় বলা যায় ওবায়দুল কাদের
রিপোর্টারের নাম
আপডেট সময় :
Wednesday, January 18, 2023
69 Time View
আমার প্রিয় বাংলার বানীর সহ সাথী, মজিব আদর্শে গড়ে উঠা, তৃনমূল থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তিন বারের সাধারন সম্পাদক। সুসময়ের বন্ধু বটে, দুঃসময়ের কাণ্ডারী, বিচক্ষণ এই নেতার কাছে দলের নেতাকর্মীর অনেক প্রত্যাশা।রাষ্ট্রপতি সম্মানের সর্বোচ্চ আসন।
দলের প্রয়োজনে, নেত্রীর নির্দেশে নিরবে দায়ীত্ব পালন করেছেন পাঁচ বারের সাধারন সম্পাদক জিল্লুর রহমান, আব্দুল হামিদ সাধারণ সম্পাদক না হয়েও। এই সম্মান সবার ভাগ্যে হয় না, সবাই বিশ্বাস অর্জন করতে পারে না। আমলা কামলা ব্যবসায়ী দিয়ে এই গুরু দায়ীত্ব পালন করতে পারলে, রাজনৈতির অগ্নিপরীক্ষার প্রয়োজন হতো না। বিচারপতি শাহাবুদ্দিনের নজির থেকে শিক্ষা নিতে হয়েছে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদার মনের গনতন্ত্রে দলের নেতাকর্মী ও বাঙালি জাতিকে অনেক মাসুল দিতে হয়েছে,বিস্তারিত আলোচনার প্রয়োজন মনে করি না।
ওবায়দুল কাদেরের চেয়ে পরীক্ষিত মজিব সৈনিক বিচক্ষণ, কর্মীবান্ধব আমার জানামতে কম নেতাই আছে। রাস্তা ও দল দেখার জন্য শেখ হাসিনার চেয়ে বিচক্ষণ আর কে হতে পারে ? যার চোখে বাঙালি জাতি বিশ্ব দেখে এবং দেখায়। সাধারণ সম্পাদক সেই চাইলেই হয়। তৃনমূল থেকে কোনো রাজনৈতিক পরিক্ষায় অপারগতা প্রকাশ করেন নাই, রাষ্ট্রপতি মনোনয়নের আগে ওবায়দুল কাদেরের দায়ীত্ব নিতে উন্মুক্ত ঘোষণা জাতি প্রত্যাশা করেন না। দলের জন্য জীবন উৎসর্গের বার্তা ও বহন করে না। রাষ্ট্রপতি সুসময়ের বন্ধু হলেও দুঃসময়ের কাণ্ডারী। নির্বাচন কালিন সময় গুরুদায়িত্ব পালন করতে হয়। আওয়ামীলীগ আপনাকে সম্মানের সিংহাসন দিয়েছে। দলের জন্য জীবনের শেষ সময় না-হয় বন্দী জীবন মনে করে, উৎসর্গ করলেন। ইতিহাস কেউ মুছে দিতে পারবে না।
আপনি রাষ্ট্রপতি, আমরা আপনার ছায়াতলে ছিলাম। গর্ব নিয়ে বেচে থাকতে চাই, থাকবে নোয়াখালীর ইতিহাস।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের চলতি দায়িত্ব প্রাপ্ত সভাপতি জনাব রবিউল আলম।