April 19, 2024, 9:24 pm
শিরোনামঃ
কৃষক লীগ নেতাদের গণভবনের শাকসবজি উপহার দিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্দোলনে ও নির্বাচনে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি নিজেরাই মহাবিপদে আছে: ওবায়দুল কাদের শুধু প্রশাসন দিয়ে মাদক ও কিশোর গাং প্রতিরোধ করা সম্ভব নয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে ব্যর্থ হলে ? গুচ্ছভুক্ত ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা ভন্ড কবিরাজ বলেন তিনমাথা,জ্বীন দিয়ে ও গোখরা সাপের কামড় দিয়ে শেষ করে দিব জানা গেল কোরবানি ঈদের সম্ভাব্য তারিখ বাংলা ও বাঙ্গালীর নববর্ষঃ আঃ রহমান শাহ ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানালেন কৃষক লীগ নেতা মোঃ হালিম খান পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়ের রেকর্ড

জীবনে মরনে আমি তোমারই রবো, মরনের পরেও তোমাদেরকে স্মরণে রাখবো

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় : Tuesday, September 13, 2022
  • 282 Time View
বঙ্গবন্ধু যাঁদেরকে ছুয়েছেন, তারা দেশ জাতি ও রাজনৈতিক পাগল। বঙ্গবন্ধুকে হারানোর পরে,পাগলের সংখ্যা কম ছিলো না। জহুরা তাজউদ্দিন, জিল্লুর রহমান, আইভি রহমান, সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী,বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী, লতিব সিদ্দিকী, তোফায়েল আহমেদ, মেয়র হানিফ, এবিএম মহিউদ্দিন সহ চার নেতা ছিলেন বিশস্তের প্রতিক। আওয়ামীলীগ পুর্ণগঠনে, সততার দিকনির্দেশনে বাঙালির ঠিকানা, ভাষার রক্ষণাবেক্ষণে,মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সংরক্ষণের দায়ীত্ব পালনে জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত রাজনৈতিক যুদ্ধে অবতীর্ণ ছিলেন, শেখ হাসিনার পাশে।
শেখ হাসিনার পাগলের সংখ্যা কম কিসে। জনতার মঞ্চ থেকে সংরক্ষিত কারাগারে ভুমিকার জন্য আলহাজ্ব মোঃ সাদেক খান এমপি, শেখ বজলুর রহমান, দেশে প্রত্যাবর্তনের দিনে এমএ সাত্তার ভুইয়া,আলহাজ্ব মকবুল হোসেন সাবেক এমপি সহ অসংখ্য নেতা কর্মী জীবন দিতে দ্বিধা করেন নাই। আমাদের দেখা বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর মৃত্যুর সময় ও এমএ সাত্তার ভুইয়ার মৃত্যুর পরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে যেভাবে ছুটে আসতে দেখেছি, ইতিহাস একদিন স্মরণীয় করে রাখবেন। ১৯৯১ নির্বাচনে সাজেদা চৌধুরী ও এমএ সাত্তার ভুইয়া ছিলেন প্রতিপক্ষ। আওয়ামীলীগের নৌকা ও বাকশালের কাস্তে মার্কা নিয়ে। তোফায়েল আহমেদ, আব্দুর রাজ্জাক, আলহাজ্ব মকবুল হোসেন, সাজেদা চৌধুরী সহ এমএ সাত্তার ভুইয়ার বাড়ীতে আলোচনায় আমিও ছিলাম। দুই মার্কার ঐক্যের প্রতিক হয়ে। নির্বাচনের নীলনকশায় জয় লাভে ব্যর্থ হলেও সাজেদা চৌধুরীর নির্বাচনের প্রচারের ও তার সেবার দায়ীত্ব পালন করেছিলাম, হাতে পাখা নিয়ে। ৯৬ নির্বাচনে আওয়ামীলীগ কিছুটা মনোনয়ন সংশোধন করেন, আলহাজ্ব মকবুল হোসেন ঢাকা ১৩, এমএ সাত্তার ভুইয়া নোয়াখালী চৌমুহনী সহ বেপক পরিবর্তনের মাধ্যমে শেখ হাসিনার আবিস্কারের ফসল রাষ্ট্র ক্ষমতায়।
মির্জাফর, যুদ্ধপরাধী ও বঙ্গবন্ধু হত্যার চিহ্নিতদের তালিকা ও বিচার কার্য শুরু হয়। সব অপরাধী এখনো আমরা চিহ্নিত করতে পারিনি, ক্ষমতার ও আদর্শের রাজনীতির দ্বন্দ্বের জন্য ওয়ান এলিভেনে অনেক চেনা মুখ অচেনা হয়েছিলো। বঙ্গবন্ধু হত্যার ঘাপটি মেরে থাকা খন্দকার মোস্তাক ও জিয়াউর রহমানের দলের সংখ্যা অনেক বেশী থাকায়। রাজাকারের সংখ্যাও কম ছিলোনা। এখনো ঘাপটি মারা আওয়ামীলীগের মাঝে বিশ্বাসঘাতক নাই, এই কথা কেউ হলফ করে বলতে পারবেন না। বিশস্ত’রা হারিয়ে যাচ্ছে, আমরা বিশ্বাসঘাতকদের চিনবো কীভাবে, ওরা আমাদের চাইতে অতিভক্ত। জীবনে সঙ্গদের, মরনে উৎফুল্ল দেখায়। হায়রে রাজনীতি, হায়রে ক্ষমতা, তোমার জন্য আপন পর চিহ্নিত করা দায়। একজন সাজেদা চৌধুরী, জিল্লুর রহমান,জহুরা তাজউদ্দীন, আসরাফুল ইসলাম, মেয়র হানিফ পাওয়া কীআর যাবে ? শেখ হাসিনা হারিয়ে গেলে ?
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের চলতি দায়িত্ব প্রাপ্ত সভাপতি জনাব রবিউল আলম।
শেয়ার করুন
More News Of This Category

Dairy and pen distribution

ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102