মোঃ ইব্রাহিম হোসেনঃ জন্মদিন উপলক্ষে ফুলের শুভেচ্ছা ও ভালোবাসায় সিক্ত হলেন ঢাকা মহানগর উত্তর স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও ২৯ নং ওয়ার্ডের জনতার কাউন্সিলর লিটন মাহমুদ বাবু । সোমবার (২৫ নভেম্বর) লিটন মাহমুদ বাবুর শুভ জন্মদিনকে ঘিরে তার অফিস ও বাসায় এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করে তার সমর্থকরা। এ সময় শুভেচ্ছা জানাতে আসেন রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ।
লিটন মাহমুদ বাবুকে ঢাকা মহানগর উত্তর মোহাম্মদপুরবাসী নিজের ভাইয়ের মতোই শ্রদ্ধা করেন। তাই ২৫ নভেম্বর তার জন্মদিন সবাই মনে রেখেছেন। সবাই আশাবাদী লিটন মাহমুদ বাবু শুধু স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা নয়, ব্যাক্তিগত জীবনেও তিনি সবার পাশেই আছেন এবং এভাবেই পাশেই থাকবেন সারাজীবন। লিটন মাহমুদ বাবু ছাত্রজীবন থেকেই শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শে উজ্জীবীত হয়ে রাজনীতি শুরু করেন। মানুষের কল্যাণে রাজনীতি এ কথাটিই তিনি সবাইকে বোঝানোর চেষ্টা করেছেন। সুখে দুখে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছেন। একারণেই তিনি সকলের নিকট আকাশচুম্বী জনপ্রিয় হয়ে আছেন। জন্মদিনের প্রথম প্রহর থেকেই মোবাইল ফোন কিংবা ফেইসবুক দুটোতেই শুধুই জন্মদিনের শুভেচ্ছা। আর তার বাসা ও অফিস জন্মদিনের প্রথম প্রহর থেকেই বন্ধু, নেতা-কর্মী, ছোট-বড় ভাই আর শুভাকাঙ্ক্ষীদের দখলে। যেন ঈদের মিলনমেলা। আসলেই তো ঈদ। কারণ বন্ধু, নেতা-কর্মী, ছোট ভাই আর শুভাকাঙ্ক্ষীদের কাছে লিটন মাহমুদ বাবু এর জন্মদিন মানেই বিশেষ কিছু, যা আসে প্রতিবছরে মাত্র একবার।
লিটন মাহমুদ বাবু বলেন, প্রথমেই সকল প্রশংসা জ্ঞাপন করছি মহান আল্লাহ পাকের প্রতি, যিনি আমাকে আপনাদের সকলের ভালোবাসায় সিক্ত ও প্রিয় হওয়ার তৌফিক দিয়েছেন। আমার মতো একজন মানুষের জীবনে জন্মদিনের তেমন কোন গুরুত্ব নেই তবুও আমার সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহর প্রতি লাখো কোটি শুকরিয়া। আমার প্রাণপ্রিয় বাবা-মায়ের প্রতি সশ্রদ্ধ সালাম ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি যাদের করুনায় আমি আজ এপর্যন্ত এসেছি। আমি সবার কাছে দোয়া চাই। আমি যেন আমার এলাকাবাসীর জন্য আরো কিছু করতে পারি তাতেই আমার জন্মকে সার্থক মনে করতে পারবো। আমি কৃতজ্ঞ সকলের প্রতি, আমি সকলের ভালোবাসায় সিক্ত। ধন্যবাদ সবাইকে, আমার ভালোবাসা এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি সকলের প্রতি। যে যেখানে যে অবস্থায় আছেন ভাল থাকুন, সুখে থাকুন, শান্তিতে থাকুন। সবার প্রতি রইল শুভ কামনা।