বাংলাদেশ জাতীয় মানবাধিকার সমিতির চেয়ারম্যান মো. মঞ্জুর হোসেন ঈসা বলেছেন, বাংলাদেশের সংবিধানের দ্বিতীয় ভাগে উল্লেখ করা রাষ্ট্রপরিচালনার চারটি মূলনীতির মধ্যে একটি হলো গণতন্ত্র। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে জনগণই প্রধান। জনসাধারণের প্রতিক্রিয়াই নির্ধারণ করে দেশটি কীভাবে সামনের দিকে এগিয়ে যাবে। অর্থাৎ গণতন্ত্র হলো জনসাধারণের শাসন ব্যবস্থা।
শুক্রবার (২৬ নভেম্বর) হোটেল এশিয়া ইনটারন্যাশনাল বলরুমে সাপ্তাহিক বিপ্লবী জনতা পত্রিকার ৪র্থ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে “গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও বাংলাদেশ”-শীর্ষক আলোচনা সভা ও গুণীজন সংবর্ধনা অনুষ্ঠান কর্ণেল অব. মোকাররম আলী খান এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।
তিনি বলেন, নাগরিকদের মৌলিক অধিকার সংরক্ষণ করাই গণতন্ত্র। ফলে গণতন্ত্রে নাগরিকদের ব্যক্তিত্ব বিকাশের যথেষ্ট সুযোগ ও স্বাধীনতা থাকে। গণতন্ত্র ও গণমাধ্যম একে অপরের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। গণতন্ত্রের জন্য গণমাধ্যমের স্বাধীনতাও অপরিহার্য।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক মন্ত্রী এম নাজিম উদ্দীন আল আজাদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ন্যাপ মহাসচিব এম গোলাম মোস্তফা ভুঁইয়া, মাসিক ভিন্নমাত্রার সম্পাদক বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ কবি মুহাম্মদ মাসুম বিল্লাহ এবং পীরজাদা শহীদুল হারুন। বক্তব্য রাখেন প্রজাপতি ফাউন্ডেশন এর চেয়ারম্যান কবি জেসমীন নূর প্রিয়াংকা, আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান জনাব নুরুজ্জামান ভুট্টু, মো. রবিউল ইসলাম রৌদ্র, কবি রুখসানা আমিন সুরমা, বরিশাল সিটি করপোরেশন এর কাউন্সিলর কোহিনূর বেগম, মো. হাবিবুর রহমান প্রমুখ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক এ এম গোলাম ফারুক মজনু