March 12, 2025, 2:02 am
শিরোনামঃ
বাউফলে স্প্রেইড হিউম্যানিটি’র উদ্যোগে ইফতার ও ঈদ সামগ্রী বিতরণ মশিউর রহমান যাদু মিয়ার ৪৬তম মৃত্যুবার্ষিকী বুধবার জুলাই আন্দোলনে আহতদের সঙ্গে পঙ্গু হাসপাতালের কর্মীদের সংঘর্ষ, কর্মবিরতি বিএনপির সন্ত্রাসীরা আওয়ামী তাণ্ডবকে হার মানিয়েছে, ঝিনাইদহের ঘটনা প্রসঙ্গে জামায়াত মোহাম্মদপুরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি শট-লং নাইট ক্রিকেট টুর্নামেন্টে অনুষ্ঠিত বাউফলে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা এখন তো ছাত্রলীগ-যুবলীগ নেই, তাহলে কারা এই হিংস্রতার সঙ্গে জড়িত : রুহুল কবির রিজভী বাউফল প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সম্মানে ইফতার মাহফিল মাগুরায় শিশুকে ধর্ষণের প্রতিবাদে রাজধানী মোহাম্মদপুরে মানববন্ধন বাংলাদেশে সরকার বদল হলে ঢাকা-নয়াদিল্লি সম্পর্কের পরিবর্তন হতে পারে: ভারতীয় সেনাপ্রধান

আয়নাঘরে নির্যাতনে জড়িতদের চাকুরিচ্যুত করার আহবান চিফ প্রসিকিউটরের

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় : Thursday, February 13, 2025
  • 29 Time View

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ‘আয়নাঘর’ বন্দিশালায় নির্যাতনে জড়িত বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যদের বিচার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে করা সম্ভব এমন তথ্য জানিয়েছেন চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে জাতিসংঘের মানবাধিকার রিপোর্ট ও আয়নাঘর পরিদর্শন নিয়ে ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন তিনি।

তাজুল ইসলাম বলেন, বন্দিশালায় নির্যাতনের সাথে যারা জড়িত, তাদের বিচারের মুখোমুখি করা হবে। বাহিনীর পাশাপাশি জুলাই হত্যাকাণ্ডে জড়িত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের চিহ্নিত করে চাকুরিচ্যুত করারও আহ্বান জানান চিফ প্রসিকিউটর। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের চিফ প্রসিকিউটর বলেন, জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের দপ্তরের (ওএইচসিএইচআর) তথ্যানুসন্ধান দলের প্রতিবেদনকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালে অকাট্য দলিল হিসেবে ব্যবহার করা যাবে।

২০২৪ সালের ১ জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশে সংঘটিত মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনাগুলো বিশ্লেষণ ও গুরুতর আহতসহ অনেক বিক্ষোভকারীর সঙ্গে কথা বলে প্রতিবেদনটি দিয়েছে ওএইচসিএইচআরের তথ্যানুসন্ধান দল। গতকাল বুধবার এই প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। তাজুল ইসলাম বলেন, যেহেতু জাতিসংঘ বিশ্বের সবচেয়ে বড় এবং সর্বজন গ্রহণযোগ্য একটা সংস্থা, তাদের এই রিপোর্টটা সম্পূর্ণ ইমপার্শিয়াল (নিরপেক্ষ)। কোনো দলের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে হয়নি। আমাদের সাথেও কথা বলেনি। তারা অপরাধীদের সাথে কথা বলেছেন, ভিক্টিমদের সাথে কথা বলেছেন। যেখানে কথা বলা দরকার সেই জায়গায় কথা বলেছেন। সুতরাং এটা অকাট্য দলিল হিসেবে এই আদালতে ব্যবহার করা যাবে এবং সেটা আমরা ব্যবহার করবো বলে আপনাদের জানাচ্ছি।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, অস্ত্রের ব্যবহার এবং আহত-নিহতের পরিসংখ্যান থেকে বোঝা যায় যে, একটা পুরো রাষ্ট্রযন্ত্র একটা জনগোষ্ঠীকে ওয়াইডস্প্রেড এবং সিস্টেমেটিক পদ্ধতিতে তাদের ওপর ঝাপিয়ে পড়েছিল তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য। এটা মানবতাবিরোধী অপরাধের পক্ষে একটা সুস্পষ্ট এবং অসম্ভব জোরালো একটা প্রমাণ। এই প্রমাণটি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের তদন্ত সংস্থার মাধ্যমে একটা এভিডেন্স (প্রমাণ) হিসেবে ট্রাইব্যুনালে আসবে।

শেয়ার করুন
More News Of This Category
ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102