১০ নভেম্বর নুর হোসেন দিবশ, আমার কাছে মনে হয় নাই ২০২১ শে দিবশটি যথাযথ মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। কোনো দল ক্ষমতায় থেকে নুর হোসেনকে ভুলতে বসেছে। কোনো কোনো রাজনৈতিক দল ক্ষমতা হারিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গিকার ভুলে গেছে জামাতের সঙ্গি হওয়ার কারনে। বামেরা কেনো নুর হোসেনকে কিছুটা অবহেলা করছে ? এই উত্তর আমার কাছেও নাই। স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের মহানায়ক নুর হোসেন ছিলেন সব দলের কাছে প্রতিক। নুর হোসেনের আত্নত্যাগ বাংলার গনতন্ত্র মুক্তি দিবশ হিসেবে জাতি গ্রহন করেছে। কোন দল কতটুকু এবং কীভাবে গ্রহন করেছে এবং দিবশটি পালন করেন, আমি যান্তে চাইনা,আশাও করি না। আমার অভিযোগ, অনুযোগ সবই আওয়ামীলীগের কাছে। বাঙালি জাতির আশা আকাংখার প্রতিক, জাতির পিতার দল, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সালাম করে:গনতন্ত্রের জন্য নুর হোসেন জীবন দিয়েছে। নুর হোসেন।৬৯ গনঅভ্যুত্থানে নায়ক তোফায়েল আহম্মেদ, ৮১ আওয়ামীলীগের দায়ীত্ব গ্রহন ও বাঙালি জাতির দিকনির্দেশনার জন্য, বাংলার মেহনতী মানুষের অধিকার ও উন্নয়নের জন্য শেখ হাসিনার মুল্যায়ন করতে ব্যর্থ হলে ভবিষ্যতে নেতৃত্ব খুঁজে পাবে না এই জাতি। বাংলার স্বাধিকার আন্দোলন, ভাষা আন্দোলন, গনতন্ত্র,ভোট ও ভাতের আন্দোলনে জীবন দাতাদের আমরা ভুলে গেলে আমাদেরকে একদিন ভুলে যাবে সবাই। রাজনীতির মূলমন্ত্র হারিয়ে যাবে। এক শেখ হাসিনা দেশের বাহিরে থাকায়, নুর হোসেন দিবশ সাধা মাঠা হলো কি-না কে জানে। নুর হোসেনের রক্তে বিএনপি আওয়ামীলীগ ক্ষমতা ভোগ করেছে,করছেন।গণতন্ত্রের পুজারী ডান বাম, মৌলবাদীরা, কোনো রাজনৈতিক দলই নুর হোসেনের রক্তে দায় এরাতে পারেন না।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।