October 1, 2023, 2:18 am
শিরোনামঃ
শিগগিরই বিএনপির রাজনীতি গোরস্থানে চলে যাবে: ওবায়দুল কাদের কৃষক লীগের মহাসমাবেশে মির্জা ফখরুলকে মৌখিক নিমন্ত্রণ তথ্যমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন উপলক্ষে বাউফল উপজেলা কৃষক লীগের  উদ্যোগে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল শেখ হাসিনা ছাড়া নির্বাচন মানি না, হতে দেব না: ওবায়দুল কাদের তত্বাবদায়ক সরকার চাই,এই সরকারের পদত্যাগ চাই সফু ভাইকে এমপি দেখতে চাই শেখ হাসিনার একটি সিদ্ধান্ত, বাংলাদেশের অর্থনীতির পরিবর্তন ও পরিবেশ রক্ষার সহায়ক একটি জন্মদিন জাতির জন্য বিতর্ক সৃষ্টি করেছে , একটি জন্মদিন ঐক্যের প্রতিক যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ায় মায়ের জন্মদিন উদযাপন করলেন জয় ঈদে মিলাদুন্নবী ও শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষে ৩১ নং ওয়ার্ড আ.লীগের উদ্যোগে দোয়া ও মিলাদ অনুষ্ঠিত ঈদে মিলাদুন্নবী ও শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষে ৩৪ নং ওয়ার্ড আ.লীগের উদ্যোগে দোয়া ও মিলাদ অনুষ্ঠিত

২১ আগস্ট রাজনীতির ইতিহাসের কলঙ্ক : ন্যাপ

Reporter Name
  • Update Time : Thursday, August 20, 2020
  • 231 Time View
মোঃ ইব্রাহিম হোসেন, নির্বাহী সম্পাদকঃ বাংলাদেশের জাতীয় রাজনীতির ইতিহাসে ২১ আগস্ট একটি কলঙ্ক বলে মন্তব্য করে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া বলেন, প্রতিহিংসার কোন রাজনীতি কখনো কোন কল্যাণ বয়ে আনতে পারে না। এই সকল প্রতিহিংসার রাজনীতির কারণেই রাষ্ট্র ও সমাজে আজ এক ধরনের বন্ধ্যাত্ব সৃষ্ঠি হয়েছে। যার দায় তৎকালিন সরকারে দায়িত্বে থাকা ব্যাক্তিরা এড়াতে পারে না।
বৃহস্পতিবার (২০ আগস্ট) রক্তাক্ত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা দিবস উপলক্ষে গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় এসব কথা বলেন।
তারা বলেন, তৎকালীন সরকার ‘জজ মিয়ার নাটক’ সাজিয়ে ২১ আগস্টের বিচারকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার মাধ্যমে চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছিল, যার ফলাফল রাজনীতিকে ভয়ানক অবিশ্বাস ও আস্থাহীনতার দিকে ঠেলে দিয়েছে। যার মাশুল আজও জাতিকে দিতে হচ্ছে।
নেতৃদ্বয় বলেন, এ ঘটনা বাংলাদেশের বর্তমান ও ভবিষ্যতের রাজনীতির জন্য একটি কলঙ্কিত অধ্যায় হিসেবেই বিবেচিত হবে৷ এই কলঙ্ক মুছে ফেলা প্রায় অসম্ভব৷ বাংলাদেশের জনগন কখনো এই ধরনের হিংসাত্মক রাজনীতিকে গ্রহন করে না, করতেও চায় না। তাই এই ধরনের হিংসাত্মক রাজনীতি থেকে মুক্তি পেতে প্রয়োজন জাতীয় এজেন্ডা নির্ধারন।
তারা আরো বলেন, ২১ আগস্টের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার আড়ালে প্রকৃত সত্য কী ছিল, দেশবাসীর সামনে তা উদ্ঘাটন সময়ের দাবী। ২০০৪ সালে ওই ন্যক্কারজনক গ্রেনেড হামলার সময় যারা সরকারে ছিলেন তারা কিছুতেই এর দায় এড়াতে পারেন না। কারণ, সরকার বা রাষ্ট্রের মদদ ছাড়া এবং দেশ বা বিদেশের কোনো না কোনো সামরিক উৎস ছাড়া এত বিপুলসংখ্যক আরজিএস গ্রেনেড অসামরিক জনসমাবেশে নিক্ষিপ্ত হতে পারে না। আর ওই গ্রেনেড হামলার পর ‘জজ মিয়া’ নাটক সাজিয়ে ঘটনাটিকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার অপচেষ্টা একটি অপরাজনীতি ও নোংরা মানষিকতারই বহি:প্রকাশ মাত্র।
নেতৃদ্বয় বলেন, রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করতে না পারলে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তির আশঙ্কা শেষ হয়ে যাবে না। জাতীয় স্বার্থে-গণতন্ত্রের স্বার্থে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ভিত্তিকে সকল রাজনৈতিক শক্তির সমন্বয়ে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার কোন বিকল্প নাই। রাজনীতিতে মত-পার্থক্য থাকবে, মতবিরোধ থাকবে, প্রতিযোগিতা থাকবে কিন্তু প্রতিহিংসা থাকতে পারে না। প্রতিহিংসার রাজননীতর অবসান ঘটাতে না পারলে এবং বাংলাদেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ ও সদাজাগ্রত রাখতে না পারলে বিপদ আসন্ন, এটা বলা নিশ্চয়ই অসঙ্গত হবে না।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

Dairy and pen distribution

ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102