মোঃ ইব্রাহিম হোসেন, নির্বাহী সম্পাদকঃ মুজিব প্রেম ছিলো মনে, মুজিব হত্যার পরে বুকে ধারন করেছি। আওয়ামী লীগ সংগঠিত করার লহ্মে খুরশেদ আলম, গফুর ভাই, বাচ্চু ভাই সহ যাদেরকে কাছে পেয়েছি, তাদের সাথেই গোপনে কার্যক্রম চালিয়েছি।
৮১ থেকে আন্দোলনের গোয়েন্দা সংস্থা বিডিও দেখলে আমার অস্তিত্বের প্রমানের অভাব হবে না। ৯৪ সালে প্রকাশ্য ইনডেমনিটি অধাদেশ বাতিলের দাবীতে চাপাতি মিছিলি ছিলো বিশ্ব আলোচিত। আওয়ামী লীগের কাছে আলোচিত হতে না পারলেও বিএনপি-জামাতের কাছে ত্রাস হিসেবে পরিচয় লাভ করেছি।
২০০১ সালের পরে অগুনিত মামলার আসামী করে জেল খানায় নিহ্মেপ না করলে ২০০৪ সালে গ্রেনেড হামলায় কি হতো জানা নাই। আমি দুর্ভাগ্যই বলবো। বেগম আইভি রহমান ও মেয়র হানিফের সানিন্দ পেয়েছি জীবনে অনেক, মরনে সাথে থাকার সুভাগ্য হলো না। বেচে আছি একবুক বেদনা নিয়ে। সন্দিব বাবু সহ অনেক আপনজন হারিয়েছি। অল্পের জন্য আলহাজ্ব মোঃ সাদেক খান এমপি, ঢাকা মহানগর উত্তর আঃ লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান রহ্মা পেয়েছেন। বজলু ভাই সহ অনেকই গেনেটের স্পেন্টার নিয়ে বেচে আছেন যন্ত্রণা নিয়ে।
বিচারের নামে জজমিয়া নাটক এ দেশের মানুষের আজ অজানা নয়। যে নামটা আলোচনায় আসেনা, মগ বাজারের সাবেক কমিশনার, বর্তমানে রমনা থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোকলেসুর রহমান, যাকে আর একজন জজমিয়া বানানোর জন্য অমানুষিক অত্যাচার করা হয়েছিল। জীবনের গ্যারান্টি ছিলো না। অবিচল ছিলেন তার নীতিগত সিদ্ধান্তে। মিথ্যে সাহ্মী হন নাই। নিজের উপর অত্যাচার সইতে হয়েছে। কাসেম নিজের জীবন রহ্মায় পালিয়ে যান নাই, বেগম আইভি রহমানকে শেষ সময়, সময় দিয়ে আজ বিহ্মাত হয়েছেন। আইভি রহমানকে উদ্দারের ছবি আজ জাতীয় দৈনিক ও টেলিভিশন মিডিয়ার জ্বল জ্বল করছে। গ্রেনেড হামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামী তারেক রহমান, পিন্টু, বাবর, মুফতি হান্নানসহ এই হ্মমার অযোগ্যদের বাংলার মানুষ হ্মমা করবে না, করতে পারেনা।
পাকিস্তান ছাড়া বিশ্বে নিন্দার ঝড় ইঠে ছিলো। এই গ্রেনেড হামলার নিন্দার ভাষা নাই আমার কাছে।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামলী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।