October 5, 2024, 4:43 pm
শিরোনামঃ
পটুয়াখালির বাউফলে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন ৯ অক্টোবর পর্যন্ত অপেক্ষায় থাকতে জামায়াতের আমিরের অনুরোধ বিচার না করে আওয়ামী লীগকে রাজনীতি করার সুযোগ দেওয়া হবে না: হাসনাত আব্দুল্লাহ কালুখালীতে দূর্গাপূজা উপলক্ষে বিএনপির আলোচনা সভা রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান উন্নয়ন, রাজনীতি, নাগরিক সুখ স্বাচ্ছন্দ, জিডিপিঃ আঃ রহমান শাহ্ খালেদা জিয়ার বাসার সামনে বালুর ট্রাক, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলা অপরাধীদের মদদদাতাদের বিচার একদিন বাংলার মাটিতে হবেই: জাহাঙ্গীর কবির নানক ৫ বছর পর জুমার খুতবা, মুসলমানদের উদ্দেশে যে বার্তা দিলেন আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি দুই মাসে ‘মব জাস্টিস’ এর নামে বিচারবহির্ভূত হত্যার শিকার ৪৯ জন

হোসেনি দালানে বোমা হামলা: আরমান-১০ ও কবিরের ৭ বছরের কারাদণ্ড

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় : Tuesday, March 15, 2022
  • 219 Time View

মোহাম্মদ ইরফান।

পবিত্র আশুরা উপলক্ষে তাজিয়া মিছিলের প্রস্তুতিকালে পুরান ঢাকার হোসেনি দালানে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় একজনের ১০, আরেকজনের ৭ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বাকি ছয় আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মজিবুর রহমানের আদালত এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামি হলেন- আরমানকে ১০ বছরের কারাদণ্ড ও কবির হোসেনকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

খালাসপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, রুবেল ইসলাম, আবু সাঈদ, হাফেজ আহসান উল্লাহ, শাহ জালাল, ওমর ফারুক ও চাঁন মিয়া। এর মধ্যে কবির হোসেন, আরমান মনিরুল ও রুবেল ইসলামকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। আর আবু সাঈদ, হাফেজ আহসান উল্লাহ, শাহ জালাল, ওমর ফারুক ও চাঁন মিয়া জামিনে ছিলেন।

২০১৫ সালের ২৩ অক্টোবর রাতে হোসেনি দালান এলাকায় তাজিয়া মিছিলের প্রস্তুতিকালে সেখানে জঙ্গিরা বোমা হামলা চালায়।

ওই ঘটনায় রাজধানীর চকবাজার থানায় এসআই জালাল উদ্দিন মামলা করেন। প্রথমে মামলাটি চকবাজার থানার পুলিশ তদন্ত করে। পরে এর তদন্তের দায়িত্ব ডিবিতে হস্তান্তর করা হয়। তদন্ত শেষে ডিবি দক্ষিণের পরিদর্শক মো. শফিউদ্দিন শেখ ২০১৬ সালের অক্টোবরে ১০ জঙ্গিকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এরপর মামলাটি ঢাকার অষ্টম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে বদলি করা হয়।

২০১৭ সালের ৩১ মে ১০ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর পর ওই আদালতে মামলার বাদী মো. জালাল উদ্দিন সাক্ষ্য দেন। এরপর ২০১৮ সালের ১৪ মে মামলাটি সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালে বদলি হয়। ট্রাইব্যুনালে ১০ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়। এরই মধ্যে অভিযোগপত্র ১০ আসামির মধ্যে জাহিদ হাসান ও মাসুদ রানার পক্ষে তাঁদের আইনজীবীরা আদালতে দাবি করেন, ওই আসামিরা নাবালক। এর স্বপক্ষে জন্মসনদ, পরীক্ষার সনদ জমা দেওয়া হয় ট্রাইব্যুনালে

শেয়ার করুন
More News Of This Category
ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102