একশ চার বছরের একজন বয়যষ্ঠ মানুষকে নিয়ে আমি কোনো বিতর্কে যেতে চাইনা। যেভাবেই ডাকুক, আল্লাকে, সৃষ্টিকর্তাকে ডেকেছে। ধর্ম প্রচারে এই জীবনটাকে উৎসর্গ করেছে। ভুল মানুষ মাত্রে হয়, আমিও ভুলের উর্দ্দে নই। আহম্মেদ শফির জীবন নিয়ে অনেক বুজর্গ্য লেখবেন, যারা তার হিতাকাঙ্ক্ষী। ইসলাম ধর্ম এক, একাকার হয়েছে শফী হুজুরের জানাযায় মানুষের বাদ ভাঙা ঢল নেমেছিলো। মানুষের কান্নার ভিডিও চোখে সামনে, আমার হৃদয়েও শুন্যতা পরিলহ্মিত হচ্ছিলো। এত মানুষের দোয়া বিফল হতে পারেনা। আল্লাপাক রাব্বুল আলামিন হুজুরকে জান্নাতি করবেন,আশা করি। মানব সেবার চেয়ে বড় ধর্ম নয়, মানবের মাঝেই ধর্মের আবির্ভাব আমরা সবাই জানি। ধর্মকে ভাগ করা হয়েছে, আমরা মুসলমান। আমাদের দিকনির্দেশক হরজত মোহাম্মদ সাঃ, নবী করিম দিনের বার্তা দিয়ে গেছেন, তার বাহক হয়ে আমাদেরকে পরকালের বার্তা ইহকালে শান্তী অর্জনে সহায়ক হয়েছে শফী হুজুর। শফী হুজুরের জানাযায় মাদ্রাসা ভাংচুর আমার কাছে প্রশ্নবৃদ্ধ হয়েছে। এরা কারা, কোন ধর্মের, কি কারনে মাদ্রাসা ভাংচুর করছে ? ইসলামতো শান্তীর ধর্ম, মানবতার ধর্ম, আমার দিনের নবী এই ইসলামের ধারক বাহক। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও শফী হুজুর মিলে কওমি শিহ্মাকে যে উচ্চতায় নিয়ে গেছেন, সেই ব্যবস্থা অহ্মুন্ন্য রাখার দায়ীত্ব এখন কে পালন করবেন। হেফাজতের হেফাজত এখন কার হাতে ? কেনো হাটহাজারী মাদ্রাসার আসবারপত্র রহ্মা করা যাচ্ছে না ? কারা এর পেছনে ইন্দ যোগাচ্ছ ? তবে কি ইসলামকে ভাগবাটোয়ারার হাতিয়ার করা হচ্ছে ? প্রশ্ন অনেক, এখনই উত্তর পাওয়া যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে। বাবুনগরীর কুচক্রী আচরণ জনসম্মুখে আসা শুরু হয়ে গেছে। শফী হুজুরের মত একজন আলেমকে আজ বিতর্কীত করার জন্য, হ্মমতার জন্য, ভাগবাটোয়ারার জন্য, দিন ও ইসলামকে নিয়ে ভাংচুর। কীভাবে গ্রহন করবে হেফাজত, বাংলার মানুষ একটু অপেহ্মা করতে হবে, লহ্ম রাখতে হবে। হেফাজত আদর্শগত কারনে টুকরো টুকরো হয়ে পরবে ? নাকি একক নেতৃত্বে ইসলাম প্রচারে বাংলাদেশ কে শান্তীর বার্তা এনেদিবে ? সময় সব উত্তর এনে দিতে পারবে। আমরা শফী হুজুরের মাকফেরাত ও জান্নাত কামনায় আছি এবং থাকবো।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামলী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।