September 27, 2023, 12:36 am
শিরোনামঃ
রাজধানী মোহাম্মদপুরের সন্ত্রাসী ‘রক্তচোষা জনি’ গ্রেপ্তার, বিদেশি অস্ত্র উদ্ধার রাজধানী মোহাম্মদপুরে র‍্যাব পরিচয়ে টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেপ্তার-৫ রাজধানী মোহাম্মদপুরে শীতের আগেই বেড়েছে গরম পিঠার কদর আমেরিকায় কখনও যাইনি, যাবও না: বিদায়ী প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী কালুখালীতে কমিউনিটি পুলিশং সভা অনুষ্ঠীত বিশ কোটি জনতারঃ কবি মোঃ নাসির উদ্দিন দুলাল রাজধানী আগারগাঁওয়ে বিশ্ব নদী দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা হাত খুলে দাও, যাতে ক্ষতিগ্রস্তদের কষ্ট না হয়, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঝিনাইদহে সাংবাদিক সাদ্দামের উপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন বিক্ষোভ সমাবেশ ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় প্রীতি ফুটবল ম্যাচে ক্লাব ফুটবল একাদশ বিজয়ী

হাসপাতাল কর্মচারীদের মারধরে এএসপির মৃত্যু

Reporter Name
  • Update Time : Tuesday, November 10, 2020
  • 157 Time View

মোঃ ইব্রাহিম হোসেনঃ

মানসিক সমস্যাগ্রস্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আনিসুল করিমকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে রাজধানীর আদাবরের মাইন্ড এইড হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে।

এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হাসপাতালের ব্যবস্থাপকসহ ছয়জনকে আটক করেছে শেরেবাংলা থানা পুলিশ।

৯ অক্টোবর ২০২০ রোজ সোমবার সাড়ে ১১টার দিকে সিনিয়র এএসপি আনিসুল করিমকে হাসপাতালে নেয়া হয়, আর ১২টার মধ্যে ওই হাসপাতালে তিনি মারা যান। এদিকে মরদেহ উদ্ধার করে শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে মর্গে পাঠানো হলে বিকালে মৃত আনিসুলের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়।

হাসপাতালের দ্বিতীয় তলার কক্ষে থাকা ক্লোজ সার্কিট (সিসি) ক্যামেরায় এএসপি আনিসুল করিমকে টেনেহিঁচড়ে নেওয়া ও ধস্তাধস্তি এবং মারধরের চিত্র ওই ফুটেজে স্পস্ট দেখা গেছে। ফুটেজটি আলামত হিসেবে পুলিশ উদ্ধার করেছে।

হাসপাতালের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) আনিসুল করিমকে টেনে-হিঁচড়ে ও ধস্তাধস্তি করে একটি কক্ষে নিয়ে যায় হাসপাতালের ছয় স্টাফ। দ্বিতীয় তলার ওই কক্ষে নেওয়ার পর তাকে মেঝেতে উপুর করে চেপে ধরা হয়। তাকে সেখানে ধস্তাধস্তির সময় মারধরও করা হয়। ধস্তাধস্তির ঠিক ৪ মিনিটের মাথায় একেবারে নিস্তেজ হয়ে যান পুলিশ কর্মকর্তা।

তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, প্রাথমিকভাবে আমরা ধারণা করছি, হাসপাতালের স্টাফদের ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে এএসপি আনিসুল করিমের মৃত্যু হতে পারে। তবে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন হাতে না পেয়ে নির্দিষ্ট করে কিছুই বলা সম্ভব হচ্ছে না। এছাড়াও হাসপাতালের স্টাফসহ ৬/৭ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। ঘটনার বিষয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, নিহত আনিসুল করিম ৩১তম বিসিএসে পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ পান। সর্বশেষ তিনি বরিশাল মহানগর পুলিশে ট্রাফিক বিভাগের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার বাড়ি গাজীপুরের কাপাসিয়ায়। তিনি এক সন্তানের জনক। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণবিজ্ঞান বিভাগের ৩৩ ব্যাচের ছাত্র ছিলেন তিনি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

Dairy and pen distribution

ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102