মোঃ ইব্রাহিম হোসেনঃ বিগত কয়েক বছরের মধ্যে তথ্যপ্রযুক্তির সুবিধা নিয়ে বাংলাদেশ প্রচুর উন্নতি সাধন করেছে।ডিজিটাল বাংলাদেশে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে হারিয়ে যাওয়া মোবাইল উদ্ধার করে প্রতিনিয়ত জন-সাধারণের মুখে হাসি ফোটানোর চেষ্টা অব্যহত রাখছে ঝিনাইদহ সদর থানার পুলিশ।আর জন সাধারণের মুখে হাসি ফোটানোর কাজটি বর্তমান যার নেতৃত্বে হচ্ছে তিনি হচ্ছেন ঝিনাইদহ সদর থানায় অফিসার ইনচার্জ (ওসি)শেখ মোহাম্মদ সোহেল রানা।
ওসি শেখ মোহাম্মদ সোহেল রানা ঝিনাইদহ সদর থানায় যোগদানের পরই পাল্টে যেতে শুরু করেছে থানার চিত্র। এখন পুলিশ শাসক নয়, জনগণের সেবকে পরিণত হয়েছে। ওসি শেখ মোহাম্মদ সোহেল রানা ঝিনাইদহ সদর থানায় যোগদানের পর থেকেই তাঁর কাজের ধারাবাহিকতা-সাফল্য স্বাক্ষী হয়ে থাকবে ঝিনাইদহ সদর থানার ইতিহাসে।
সরোজমিনে খোজ নিয়ে জানা যায়, ঝিনাইদহ সদর থানায় অফিসার ইনচার্জ (ওসি)শেখ মোহাম্মদ সোহেল রানা, ২০০৪ সালে পুলিশ বাহিণীতে এস আই (উপ-পরিদর্শক) পদে যোগদান করেন। তিনি পুলিশ বাহিণীতে প্রথম খুলনা জেলার রূপসা থানায় এস আই পদে দায়িত্ব পালন করেন। এরপর ২০০৭ সালে বাংলাদেশ পুলিশ হেটকোয়ার্টার্স-এ যোগদান করেন। ২০০৮ সালে পুলিশ হেটকোয়ার্টার্স থেকে চট্টগ্রাম বন্দর থানায় যোগদান করেন। সেখানে তিন বছর দায়িত্ব পালন কালে সিলেট মেট্টোপলিটন পুলিশে বদলি করা হয় ২০১১সালে।
এরপর ২০১২ সালে সিলেট থেকে শরিয়তপুর নরিয়া থানায় বদলি করা হয়। সেখান থেকে ২০১৪ সোলে ফরিদপুর কতোয়ালী থানায় বদলী করা হয়। সেখান থেকে এস আই ( উপ-পরিদর্শক) থেকে পদোন্নতি পেয়ে অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হিসেবে বদলী হন ঢাকা জেলার দোহার থানায়। সেখান থেকে ২০১৮ সালে হবিগঞ্জের রাধাগঞ্জ থানায় অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হিসেবে যোগদান করে। এরপর ফরিদপুর নগরকান্দা থানায় ২০১৯ সালে যোগদান করেন। সেখানে থেকে দায়িত্ব পালন শেষে ঝিনাইদহ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ ( ওসি) হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
ওসি শেখ মোহাম্মদ সোহেল রানা দেশের বিভিন্ন থানায় থাকাকালীন মাদক, অস্ত্র উদ্ধার, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে কার্যক্রম সফলভাবে সম্পন্ন করায় অসংখ্য পুরস্কার লাভ করেন। ইতিমধ্যেই তিনি মাদকদ্রব্য ও মাদক ব্যবসায়ী, অস্ত্র ব্যবসায়ী ও সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করে, সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে সব মহলে প্রশংসিত হয়েছেন।