হাওলাদ করে কোরবানি দেওয়া হয়, ধনকুবের মালিকরা জাকাত পরিষোদ করেন না কেনো ?
রিপোর্টারের নাম
আপডেট সময় :
Monday, July 26, 2021
216 Time View
বাংলাদেশের রাজনীতি, শিল্পনীতি, সংস্কৃতি, সামাজিকতার বন্দন খুঁজা হয় কোরবানি নামেঃ জীবনের ছদগার মাঝে। হাওলাদ করে কোরবানিকে আমন্ত্রণ করা হয়। দেশের ধনকুবের মালিকরা মালের জাকাত পরিষোদ করেন না। নিজেদের পরিবার, আত্নীয় সজনের দায়ীত্ব পালন করেন না। করলে বৃদ্ধাশ্রম সৃষ্টি হতো না। এখনো বাংলাদেশ মানুষের জন্য ভাবার মানুষ আছে। আছে বলেই বৃদ্ধাশ্রম মতো মানবিক কেন্দ্র গড়ে উঠেছে। রাস্তা থেকে কুড়িয়ে একজন পরপারের যাত্রীকে কিছু সময় সযতনে জীবনের শেষ সময়টাকে আনন্দে ভরিয়েদেন। আমার চোখে জ্বল আসে। মনে মনে ভাবি, বাংলাদেশ কোরবানির প্রতিযোগীতার মতো, জাকাত দেওয়ার প্রতিযোগীতা সৃষ্টি হলে, মা-বাবা, আত্নীয় সজনের দায়ীত্ব পালন করলে,এর চেয়ে বড় কোরবানি আর হতে পারে না। গরু কোরবানি দিয়ে বন্ধু বাড়ীতে রান পাঠানো হয়, বাবা-মাকে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে। ব্যাতিক্রম ও দেখছি নিরবে শত শত রিক্সা বিরতন করতে দেখেছি ট্যানারীর মালিক আহম্মেদ আলী মিয়া ভাই কে, এমএ সাত্তার ভুইয়াকে। এখনো দেখছি আলহাজ্ব মোঃ সাদেক খান কে। মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, প্রধান মন্ত্রীর কাছে শুনেছি সাদেক খানদের পত্রিক জমি দেখতে ঘোড়া লাগে। এই বাস্তবতা অমুলক নয়। ছোট থেকে দেখছি দুই গরু কোরবানীদেন। প্রধান মন্ত্রীর জন্য রান ও কোরবানি দাতা বন্ধুদের জন্য মাংস পাঠান না। গরিব, মিসকিন ও দলের নেতা কর্মির মাঝেই বন্টন সীমাবদ্ধ। মানুষের সেবার জন্য মুক্তহস্ত। ধর্মীয় উপাশনালয়, শিক্ষা, সামাজিকতা, রাজনীতির মাঝেই জীবনে আনন্দ খুঁজেন। জাকাত নিরবে পরিষোদ করেন। বাংলাদেশের প্রতিটি শিল্পপতি কোরবানীর মতো জাকাত পরিষোদ করলে বৃদ্ধাশ্রমে প্রয়োজন হতো না।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।