October 1, 2023, 2:05 am
শিরোনামঃ
শিগগিরই বিএনপির রাজনীতি গোরস্থানে চলে যাবে: ওবায়দুল কাদের কৃষক লীগের মহাসমাবেশে মির্জা ফখরুলকে মৌখিক নিমন্ত্রণ তথ্যমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন উপলক্ষে বাউফল উপজেলা কৃষক লীগের  উদ্যোগে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল শেখ হাসিনা ছাড়া নির্বাচন মানি না, হতে দেব না: ওবায়দুল কাদের তত্বাবদায়ক সরকার চাই,এই সরকারের পদত্যাগ চাই সফু ভাইকে এমপি দেখতে চাই শেখ হাসিনার একটি সিদ্ধান্ত, বাংলাদেশের অর্থনীতির পরিবর্তন ও পরিবেশ রক্ষার সহায়ক একটি জন্মদিন জাতির জন্য বিতর্ক সৃষ্টি করেছে , একটি জন্মদিন ঐক্যের প্রতিক যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ায় মায়ের জন্মদিন উদযাপন করলেন জয় ঈদে মিলাদুন্নবী ও শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষে ৩১ নং ওয়ার্ড আ.লীগের উদ্যোগে দোয়া ও মিলাদ অনুষ্ঠিত ঈদে মিলাদুন্নবী ও শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষে ৩৪ নং ওয়ার্ড আ.লীগের উদ্যোগে দোয়া ও মিলাদ অনুষ্ঠিত

হচ্ছেটা কি ? করছেটা কি ? লিখবোটা কি মুজিব জন্মশতবার্ষিকীতে বলতে পারেন?

Reporter Name
  • Update Time : Wednesday, October 28, 2020
  • 201 Time View
রবিউল আলমঃ আওয়ামী লীগ বলতে অভয়ারণ্য, বাংলাদেশ বলতে আজ আওয়ামী লীগ। হউক না অপরাধে কারখানা, দুটো ফেসটুন, একাধিক পোস্টার, আঃ লীগের সমর্থন হলেই শেখ হাসিনার অর্জনে প্রতিদান জনগণের ভোটের বাক্স উন্মুক্ত, চোর চোট্টা বাছার সময় এখন জনগণের নাই।
এ দেশের মানুষের অগাধ বিশ্বাস মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপর। প্রতিটা মুহূর্তে জনতার বিশ্বাসের মর্জাদা রহ্মা করে চলেছেন শেখ হাসিনা। প্রশ্ন হচ্ছে কতটা সম্বব প্রকৃত মুজিব সৈনিক আবিস্কার করা। ইতিমধ্যে প্রশ্ন উঠেছে টাকায় নাকি দলের পদপদবী বিক্রি হয়। বাবার প্রতিদানেও নাকি পদ পাওয়া যায়। সব বাবার সন্তান আদর্শবান হয় না, পার্থ, নিক্সনদের মত মুজিব আদর্শহীনও হয়।
নিজে যোগ্যতার নেতা, বাছাই করা কঠিন। যাদেরকে বাছাইয়ের দায়ীত্ব দেওয়া হয়েছে, তারাও মানুষ। যাদেরকে দলের মনোনয়ন, মনোনীত, সমর্থন দিয়ে জনপ্রতিনিধি করা হয়েছে, তারা সম্রাট, বিশ্বাস করবেন কাকে। আঃলীগ এখন তিন ভাগে। এমপি মন্ত্রী মেয়র কাওন্সিলর, চেয়ারম্যান মেম্বরদের একটা দল। মাদক কারবারী ক্যাসিনো, জমিদখলকারী, চাদাবাজ সন্ত্রাসী ধর্ষক ও বিপথগামীদের একটা দল। প্রশাসনি আমলা কামলা তেল মারাদের একটা দল।
আওয়ামী আদর্শবাদী শেখ হাসিনার দলতো মুজিব জন্মশতবার্ষিকীতে ব্যাস্ত। ব্যাস্ত করোনায় মানব সেবার উদাহরণ সৃষ্টি করার কাজে। এ সুযোগটাই কি দেশে অস্তিরতা সৃস্টির পায়তারা করছেন ? হচ্ছেটা কি ? করছেটা কি ? লিখবোটা কি মুজিব জন্মশতবার্ষিকীতে, বলতে পারেন ? নুসরাত, মিন্নি, ওসি প্রদীপ, সোনাইমুড়ী, ইরফান সেলিমদের থামানো যাচ্ছে না অপরাধের তালিকা থেকে।
মিডিয়ায় ধর্ষক ও ধর্ষনের তালিকায় অন্য দলের নাম নাই এমন কি মাদ্রাসায় বলৎকারের জন্য ও কোনো দলের পরিচয় নাই। যুবলীগ ছাত্রলীগ আঃলীগের পরিচয় হেডলাইন হচ্ছে পদপদবী না থাকলেও আঃলীগ কর্মী বলে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। অস্বীকার করতেও পারছি না, সবাইতো এখন আঃলীগই করছে। অপরাধীরাতো আর হ্মমতা ছাড়া থাকতে পারেন না, হ্মমতা ছাড়া অপরাধ করতেও পারেন না। কাওন্সিলরদের অবৈধ হ্মমতা প্রদর্শনের, দখল বানিজ্যের জন্য দলের নীতি আদর্শবানরা সহায়তা করেন না, নির্বাচিত হওয়ার পরে দলের সাথে কোনো সম্পর্ক রাখেনও না। প্রর্তেকেরই অপরাধীদের প্রয়োজন হয় আখের গুছাতে।
দলের পহ্মে অপরাধ ও অপরাধীকে নিয়ন্ত্রণ করা সম্বব হচ্ছে না। দুই চারজন দলের ভিতর থেকে অপরাধীকে সহায়তা করছে না, আমি তা বলছি না, বলাও যাবে না। তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অপরাধীদের চিহ্ন উপরে ফেলার যে অঙ্গিকার করেছেন, তা বাস্তবায়ন করেই ছাড়বেন ইনশাআল্লাহ।
দলকে উজ্জীবিত করতে হবে, এমপি মন্ত্রী মেয়র, কাওন্সিলরকে দলের সাথে সম্পৃক্ত করতে হবে। জবাবদিহি থাকতে হবে দলের কাছে জনকল্যানের জন্য। নির্বাচনের জন্য দলের প্রয়োজন, নির্বাচিতদের কেনো দল এলার্জি হয় ? এ প্রশ্নের উত্তর না যান্তে পারলে অপরাধীর সংখ্যা কমানো যাবে না। নির্বাচিতদের নির্বাচনি ওয়াদা পুরন করতে হয় সরকারকে, অপরাধের দায়ীত্ব নিতে হয় দলকে। অপরাধের জন্য জনপ্রতিনিধিদেরকে আমরা স্বাধীনতা দিতে পারিনা, শেখ হাসিনা দিবেনও না, দিচ্ছেন ও না, প্রতিটি অপরাধীর হাতে হাতকরা ইতিমধ্যে শোভাবর্ধক করা হয়েছে, আলোচিত হচ্ছে। নিরবে নির্ভুতে অসহায় পরিবারদের রহ্মা করবে কে। সবাইতো আর মেজর সিনংহা নয়, এটনি জেনারেলে পরিবারও নয়, আদালতের সর্বোচ্চ স্থানে বিচার নিয়ে যেতেও পারেন না।
চেয়ারম্যান কাওন্সিলরদের কাছে চামচা ছাড়া যেতে পারেন না, বিচারের নমুনা ইতিমধ্যে জাতির সামনে, যারা নিজেদের বিচারই করতে পারেন না। হাতকড়া নিয়ে আদালতের অপেহ্মায় থাকতে হয়। তারা অপরাধ অপরাধীর বিচার করবেন, নাকি নিজেরাই অপরাধী হয়ে দলে, সমাজে, সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করবেন, করছেন। ভোট দেওয়ার অপরাধে জনগণকে সাজা দিচ্ছেন। জবাব চাইবেন কারকাছে ? দলের একনিষ্ঠ, আদর্শবাদী নেতার কাছে টাকা নাই বলে মনোনয়ন নাই। টাকাওলা অপরাধীদের এনে মনোনয়ন দিয়েছেন যার কিছুটা মাসুলতো আমাদেরকে নিতেই হবে।
নগর, মহানগর কমিটি বাছাই করতে বছর পার করছি। আশায় আশায় তেল মারার আশায়, রাজনীতি করবো কখন ? কখন দলকে সাংগঠনিক রূপ দিবো ? কখন থেকে আগামী নির্বাচনে ভোটের জন্য জনগণের কাছে যাবো ? সভাপতি/সম্পাদকে উপর চাপিয়ে দেওয়া দায়ীত্ব কি পরিপূর্ণ পালন করা সম্বব। প্রশ্ন করার কেউ নাই। আল্লাওয়াস্তে সব চলতে পারে না। হচ্ছেটা কি ? করছেটা কি ? লিখবোটা মুজিব জন্মশতবার্ষিকীতে, বলতে পারেন ?
 লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামলী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

Dairy and pen distribution

ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102