স্বাধীনতার ৫০ বছরে না পাওয়া যন্ত্রণায় ভোগে অনেকে অন্ধ রাজনীতি আছে যাদের মনে
রিপোর্টারের নাম
আপডেট সময় :
Saturday, December 25, 2021
202 Time View
জনাব রবিউল আলম
স্বাধীনতা পেয়েছি, মুক্তি পাইনি। মানচিত্র পেয়েছি, রক্ষা করতে পারছি না। উন্নয়ন হয়েছে, মৌলিক অধিকার ভোগ করতে পারছি না। ইত্যাদি ইত্যাদি অনেক প্রশ্নের জন্ম দিচ্ছেন আমার দেশের মহা জ্ঞানীগুনিরা। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা’তো বলেই চলেছেন ছিঁড়া ফাইড়া লবন লাগাইয়া দিবো। টাইনা হেছড়াইয়া ফালাইয়া দিমু, শেখ হাসিনার সরকারকে। না পাওয়ার যন্ত্রণা আছে, গনতন্ত্রের বুলি আছে, ক্ষমতার স্বাদ আছে, জনগণের কাছে যাওয়ার মুরোদ নাই।দেশের জন্য অঙ্গিকার ও পরিকল্পনা নাই। ক্ষমতায় থাকতে কী করে ছিলো, ক্ষমতায় গেলে কী করবেন ? তার কোনো ব্যাক্ষা নাই। ৫০ বছরের ২৯ বছর অপশাসনের অর্জনগুলো বিশ্লেষণ নাই। নাই ২১ বছরের উন্নয়নের ব্যাক্ষা। একটি সরকার আর কী কী করলে আপনাদের মনের মাঝে শান্তি বিরাজ করবে ? বহিঃবিশ্বের ষড়যন্ত্রের সাথে অনেকেই উল্লসিত, সুখে থাকতে ভূতে কিলায়। স্বাধীনতা অর্জন যতো সহজ ছিলো, রক্ষা করাকে কঠিন করা হয়েছে, জাতির পিতাকে হত্যার মাধ্যমে। বিদেশিরা এসে হত্যা করে নাই, বিদেশি এজেন্টরা হত্যা করেছে। তাদের পরিনতি, দেশের পরিনতির মুল্যায়ন করতে হবে। আবারো সেই হত্যাকারিদের সুযোগ দিলে কী হতে পারে ? ভাবতে হবে। স্বাধীনতার ৫০ বছরে আমরা কী জাতিকে ভোটের মুল্য বুজাইতে সক্ষম হয়েছি ? না-কি রাজনৈতিক নেতারা ভোট অর্জন করতে পেরেছেন ? নির্বাচন আসলে জনতার পায় হাত, নির্বাচন ফুরাইলে গলায়। বিরোধী দলে থাকতে চায় না, সবাই এখন সরকার দলে। অবুজ শিশুকে জোর ছাড়া মুসলমানী করাইতে পারবেন না। অবুজ জনগণ, গনতন্ত্রের অর্থ না বুজাইয়া দেওয়া ঠিক হবে না। পাগলের হাতে কুড়ালের মতো। গনতন্ত্র বলতে বুজেন ক্ষমতা আমার। গনতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, রাজতন্ত্র, ইসলামী প্রজাতন্ত্র, সবকিছুই চলে ইচ্ছাতন্ত্রে। শেখ হাসিনাই একমাত্র সরকার প্রধান ছিলেন, দলের বাইরে বিচারপতি শাহাবুদ্দিনকে ভালো মানুষ মনে করেছিলেন। গনতন্ত্রের কতরূপ, বাঙালি হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছিলো। শেখ হাসিনা ও এবার বুজিয়ে ছাড়বেন, উন্নয়নের কতরূপ। মিস্টার ফকরুলের আবদার, না হুংকার বুজতে পারছিনা, ক্ষমতা ছাইড়া নির্বাচনদিন। মামুর বাড়ীর আবদার।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।