সিন্ডিকেট ভাঙার প্রত্যয়ে মন্ত্রীদের হাঁকডাক,ডিম আন্ডা থেকে দেশ বিরোধী সিন্ডিকেট ভাঙতে হবে
রিপোর্টারের নাম
আপডেট সময় :
Sunday, January 21, 2024
104 Time View
বানিজ্য প্রতি মন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু আমাদের গর্ব। দাদার বাড়ী বিক্রমপুর, নানার বাড়ী নাগরপুর, বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মকবুল হোসেন সাবেক সংসদ সদস্যের বাড়ী মোহাম্মদপুর। জীবনের অনেকটা সময় রাজনৈতিক লড়াই সংগ্রামে অংশগ্রহণ করতে হয়েছে, ছোট থেকেই টিটুকে কাছে থেকে দেখেছি, মকবুল হোসেনের সাথে, অনেকটা পারিবারিক সম্পর্ক বলতে পারেন।পিতার শিল্পের কর্ম মুখর দক্ষ, সুশিক্ষিত টিটুকে নিয়ে আমি আশাবাদী। সরকার চাইলে, প্রশাসনের সহায়তা পেলে, তেল নুন, আদা রসুনের সিন্ডিকেট ভাঙতে পারবেন। দেশ বিরোধী, সরকার বিরোধী অদৃশ্য সিন্ডিকেট ভাঙবেন কীভাবে ? অপরাধ জগৎ নির্মুল করতে, অপরাধ জগতের সহায়তা নিতে হয়,পুলিশকে।
সিন্ডিকেট ভাঙতে, সিন্ডিকেট কারীদের সহায়তার প্রয়োজন হবে, টিটুর পক্ষেই সম্ভব। দীর্ঘ সময় শেয়ার বাজারে অবস্থানের জন্য সিন্ডিকেটের মহা উৎসব প্রত্যক্ষ করতে হয়েছে।মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা উপযুক্ত মন্ত্রী পরিষদ উপহার দিয়েছেন। নিত্যপণ্যের চাহিদা পুরণ, মাদক ও কিশোর গাং নিয়ন্ত্রণ সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ । অর্থ, শিল্প, যোগাযোগ, কৃষি মন্ত্রনালয় নিয়ে বেশী গবেষণার প্রয়োজন হবে না।ইতিমধ্যে শেখ হাসিনার সরকারের মহাপরিকল্পনায়, বিশ্বকে তাক লাগিয়েছে উন্নয়নের ইতিহাস সৃষ্টি করে । বাঙালি জাতির,অহংকার করার নেতৃত্ব আবিস্কার সৃষ্টি করছে।
অনেক কথার মাঝে, একটি কথা বলতেই হবে, সিন্ডিকেট ভাঙার আগে অতি কথার প্রয়োজন নাই। সিন্ডিকেট কারীরা সতর্ক হয়ে, নিজেরা সিন্ডিকেট ভেঙে দিলে,আপনাদের কাজটা কীভাবে করবেন ? সিন্ডিকেট ভাঙার কোনো যন্ত্রপ্রাতি আমাদের কাছে নেই। কতোপ্রকার সিন্ডিকেট আছে,তার হিসেবও আপনাদের কাছে নেই।
সরকার বিরোধী বিদেশী সিন্ডিকেটে মহাবিপদের কারণ হতে পারে।ইচ্ছে করলেই ভাঙতে পারবো না।নিত্যপণ্য সরবরাহের সিন্ডিকেট, তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেওয়ার নাম সিন্ডিকেট ভাঙা নয়।রক্তচোষা সিন্ডিকেট ভাঙাতে হবে। যেই সিন্ডিকেট চোখে দেখা যায় না। স্বর্ন থেকে লোহা, চামড়া থেকে কোরবানী, কোথায় সিন্ডিকেটের অস্তিত্ব আপনি খুঁজে পাবেন না ? সব সিন্ডিকেট ভাঙার দায়ীত্ব বানিজ্য মন্ত্রনালয়ে হাতে নেই। আপনার ইচ্ছে থাকা সত্যেও তাদের কাছে যেতে পারবেন না। যেটুকু পারেন, দেশ, জাতি ও শেখ হাসিনার সরকারের স্বার্থ রক্ষার্থে কাজ করেন,জাতি আপনাদেরকে মুল্যায়ন করবে। অতিকথার প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি না। দেশী বিদেশী মন্ত্রীরা সিন্ডিকেটের দমক খেয়েছেন, ইতিহাস বলে।
সিন্ডিকেটের দৌড়াত্বের সাথে আপোষহীন হতে পারলেই মন্ত্রীদের সফলতা,ডিম আন্ডার সিন্ডিকেট ভাঙতে হবে না, ব্যাক্তিত্ব রক্ষা করে নেতৃত্ব দিতে পারলে ওরা এমনিতেই পালিয়ে যাবে। বাংলাদেশ বিরোধী সিন্ডিকেটের অনুসন্ধান করতে হবে।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব, রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও খাস খবর বাংলাদেশ পত্রিকার সম্মানিত উপদেষ্টা মন্ডলী জনাব রবিউল আলম।