December 14, 2024, 3:10 am
শিরোনামঃ
‘আওয়ামী লীগ আবার ফিরবে’ বলা সেই ইউএনওকে পুনর্বহালের দাবিতে বিএনপি-জামায়াতের মানববন্ধন ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট: জয়নুল আবদিন ফারুক এবার ১৫ মিনিটে বাংলাদেশ দখলের হুমকি পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল নেতার তথ্য উপদেষ্টা নাহিদের বক্তব্য রাজনীতিবিরোধী: মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আওয়ামী লীগ ফিরে আসবে, আজ অথবা কাল মন্তব্য করায় সদরপুরের ইউএনও আল মামুন প্রত্যাহার যাকে ‘র’ এজেন্ট বলছেন, তাকেই সবচেয়ে বেশি পাশে পেয়েছিঃ উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ হারিয়ে যাচ্ছে বাউফলের ঐতিহ্যবাহী বাঁশ ও বেতের তৈরি পণ্য টানা দ্বিতীয়বার ডিএমপির শ্রেষ্ঠ অফিসার (ইন্সপেক্টর তদন্ত) মোঃ হাফিজুর রহমান ভাসানী এক মহীরুহের অগ্নিক্ষরা সংগ্রামী জীবন : বাংলাদেশ ন্যাপ

সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন এনাম-ই-খোদা জুলু

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় : Wednesday, July 26, 2023
  • 82 Time View

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ স্বাধীনতার মহান স্থপতি ও সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর উত্তর মোহাম্মদপুর থানার সদ্য সাবেক অর্থ বিষয়ক সম্পাদক এবং সদ্য সমাপ্ত ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী রাজপথের লড়াকু সৈনিক এনাম-ই-খোদা জুলু।

বুধবার (২৬ জুলাই) খাস খবর বাংলাদেশ পত্রিকায় পাঠানো এক পত্রের মাধ্যমে সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মদিনে তার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে এ শুভেচ্ছা জানান তিনি।

এ সময় তিনি বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালে ২৭ জুলাই ঢাকায় পরমাণু বিজ্ঞানী এম. এ ওয়াজেদ মিয়া ও শেখ হাসিনা দম্পতির ঘরে জন্ম নেন সজীব ওয়াজেদ জয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ‘জয়’ নাম রাখেন তার নানা শেখ মুজিবুর রহমান। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হওয়ার সময় মা ও বাবার সঙ্গে জার্মানিতে ছিলেন জয়। পরে মায়ের সঙ্গে রাজনৈতিক আশ্রয়ে ভারতে চলে যান তিনি।

তার শৈশব ও কৈশোর কাটে ভারতে। সেখানকার নৈনিতালের সেন্ট জোসেফ কলেজে লেখাপড়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটন থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক করেন তিনি। পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লোক প্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০২ সালের ২৬ অক্টোবর ক্রিস্টিন ওভারমায়ারকে বিয়ে করেন সজীব ওয়াজেদ জয়। ২০০৭ সালে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম কর্তৃক গ্লোবাল লিডার অব দ্য ওয়ার্ল্ড হিসেবে নির্বাচিত হন সজীব ওয়াজেদ জয়। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে স্লোগানটি যুক্ত হয় তার নেপথ্যে ছিলেন জয়। পরবর্তী সময়ে পর্দার অন্তরালে থেকে গোটা দেশে তথ্য-প্রযুক্তির বিপ্লব ঘটান এই তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ। ২০১৪ সালের ১৭ নভেম্বর সজীব ওয়াজেদ জয়কে অবৈতনিকভাবে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা পদে নিয়োগ দেয়া হয়।

তিনি আরও বলেন, বর্তমানে দলীয় ঘরানা ছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তি, রাজনীতি, সামাজিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষাবিষয়ক বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ, তরুণ উদ্যোক্তা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন সজীব ওয়াজেদ জয়। বিশেষ করে দেশের তরুণদের দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে আত্মনিয়োগ করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন কর্মসূচি ও পদক্ষেপ নিচ্ছেন তিনি।

দেশ গঠনে তরুণদের মতামত, পরামর্শ শুনতে জয়ের ‘লেটস টক’ ও ‘পলিসি ক্যাফে’ দুটি প্রোগ্রাম ইতিমধ্যে বেশ সাড়া ফেলেছে। এছাড়া তিনি তরুণ উদ্যোক্তা ও তরুণ নেতৃত্বকে একসঙ্গে যুক্ত করার পাশাপাশি প্রশিক্ষিত করতে তরুণদের বৃহত্তম প্ল্যাটফরম ‘ইয়াং বাংলার’ সূচনা করেন। লেখাপড়া করা অবস্থায় রাজনীতির প্রতি অনুরক্ত থাকলেও জয় সক্রিয় রাজনীতিতে নাম লেখান ২০১০ সালে। ওই বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিতৃভূমি রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদ দেয়া হয় তাকে, যার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে আসেন জয়।

শেয়ার করুন
More News Of This Category
ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102