শেখ রেহানার বিনয় বঙ্গমাতাকে পুর্ণজাগরণ ঘটায় ভোগের চেয়ে ত্যাগের রাজনীতি মধুর উপভোগ করার
রিপোর্টারের নাম
আপডেট সময় :
Friday, September 17, 2021
200 Time View
বাবাকে মনে হলে দুই বোন গলা ধরে কাঁদেন। বাঙালি জাতির কাছে বিচার চেয়েছিলেন শেখ রেহানা। কবিতায়,গানের সুরে আকাশে বাবাকে খুঁজে। জীবনের কঠিন সময়গুলো, কত সহজ করে সাদাসিধে জীবনযাপনের ব্যবস্থা করে নিয়েছিলেন। আজও তার ব্যাতিক্রম করতে পারলেন না। হাতের কাছে সকল ক্ষমতা থাকা সত্যেও বাংলার মানুষের কাছে নিঃস্বার্থ-নিবেদিত ভোগ বিলাশহীন একজন নারী হয়েই শেখ রেহানা অতি পরিচিতি অর্জন। বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের কথাই মনে করিয়েদেয়। একজন পরিপূর্ণ বাঙালি গৃহিণী, গ্রামের বধু।শহরের চাকচিক্য ও প্রধান মন্ত্রী, রাষ্ট্রপতির স্ত্রী হওয়ার পরেও তাকে অতি বিলাসী জীবনে আক্রশন করতে পারেন নাই। প্রধান মন্ত্রীর ছোটো-বোন হওয়ার পরেও শেখ রেহানাকে অতি বিলাসীতার হাত ছানিতে বাঙালি জাতির কাছ থেকে কেরে নিতে পারেন নাই। পাওয়ার জন্য,ক্ষমতার জন্য, পদপদবীর জন্য রাজনীতি করার মানুষের অভাব নাই। রাজনীতির মুল লক্ষ্য মানব সেবা, জাতিকে অর্জন করতে হয়।একমাত্র জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানই বুজাতে পেরেছিলেন বাংলার স্বাধীনতা অর্জনের মাধ্যমে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুজিয়ে দিয়েছেন দেশ ও জাতির উন্নয়নের মাধ্যমে। আজকের বাংলাদেশ, আজকের শেখ হাসিনা কোনো আলাউদ্দীনের চেরাগ নয়। নিজের সুখ ছন্দহীন জীবন বাংলার মানুষের জন্য উৎসর্গের মাধ্যমে অর্জন করতে হয়েছে। বাংলার আনাচে কানাচে লুকিয়ে থাকা মজিব সৈনিকদের জাগিয়ে তুলতে হয়েছে। তাদের মাঝে প্রতিষ্ঠার করতে হয়েছে ত্যাগের রাজনীতির মধুময় জীবন। ভোগে শিল্পপতি হওয়া যায়, রাজনৈতিক লক্ষ্য অর্জন করা যায় না। শেখ হাসিনার শত আবিস্কারের মাঝে আলহাজ্ব মোঃ সাদেক খান এমপি একজন।তিনি বলেন রাজনীতির সুসময় ভোগের, রাজনৈতিক দুঃসময় উপভোগের, সবাই করতে পারেনা,জানেনও না। ঢাকা মহানগর আঃলীগের সম্মেলনে থেকে পদ হারিয়ে, পদ পাওয়াদেরকে নিয়ে হাসিমুখে প্রধান মন্ত্রীর সামনে হাজি হওয়া একমাত্র সাদেক খানের পক্ষেই সম্ভব হয়েছে। রাজনীতির জন্য এই দৃষ্টান্ত ইতিহাসের অংশ বলা চলে। শেখ হাসিনা হাসি মুখেই গ্রহন করেছেন। তার আবিস্কার পদের চেয়ে নেত্রীর হুকুমের মর্যাদার গুরুত্ব অনুধাবন করেছেন বলে। ১৯৯৬ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায়। শেখ রেহানার চাওয়া পাওয়ার হিসাব, বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের পথ সহজ করে দিয়েছে শেখ হাসিনাকে। শেখ রেহানা সহ শেখ পরিবারের ভোগের রাজনীতি ত্যাগ করার কারনে বাঙালি তাদের আপন ঠিকানা খুজে পেয়েছে। ভোগে জীবনকে বিলাসী করে, ত্যাগে করে সুদ্ধ। শেখ হাসিনার শত অর্জন, নিরব শেখ রেহানা ছাড়া লেখা যাবে না। শেখ রেহানার ত্যাগকে জাতি কখনো ভুলতে পারবেনা।আমার বিশ্বাস শেখ রেহানার জনপ্রিয়তা সর্ব সাধারণের মাঝে,শেখ হাসিনার আঃলীগে। অনেকের কাছে প্রশ্নবৃদ্ধ দুষ্টলোকের স্বার্থ বিনষ্ট ও রাজনৈতিক করার কারনে।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।