অস্ত্র ছাড়া যুদ্ধ হয় না, দালালী করে অর্জন হয় না। পাকিস্তানের প্রধান মন্ত্রী ইমরান খানের একটি হুঙ্কার বুমেরাং হতে চলেছে। জন্ম থেকে জ্বলছি জ্বালানির পাত্রে লেখা থাকে। পাকিস্তান জন্ম থেকে জ্বলছে,নেতাদের চরিত্রে উপর লেখে রাখা হয়েছে। মুল্য নির্ধারন করা আছে। বিক্রিত মাল ফেরত ও হয়, ইমরান খানের জানার কথা। কাকে কত দিয়ে কেনা হয়েছিলো। সেনা বাহিনীর কাছ থেকে কত নেওয়া হয়েছিলো সরকার গঠনে ? পাকিস্তানের ইতিহাসে রাজনীতি ও মুসলিম বিশ্বকে অপমান অপদস্ত ছাড়া আর কিছুই দিতে পারেনি, গনতন্ত্রে বিশ্বাস না করার কারনে। জনগনের চেয়ে বহিঃশক্তির উপর নির্ভরতার জন্যে। বাঙালি জাতির পিতা বুঁজে ছিলেন বলেই বর্বর পাকিস্তান থেকে আমাদেরকে আলাদা করে নিয়েছিলেন, নিজের পরিকল্পনার অংশ করেছিলেন জনগণকে। বার বার, প্রতিবার জনতার দরবারে হাজির হয়েছে। এবারের সংগ্রাম, মুক্তির সংগ্রাম বলার আগেও দেশের জনগণের সকল প্রস্তুতি সম্পর্ণ করতে হয়েছে। পশ্চিমা বিশ্বকে বৃদ্ধা আগুল দেখিয়ে অর্জনের শেষ সীমান্ত পেরুতে হয়েছে। কোমরে যোর নাই, দেশের অর্জন নাই, জনগণের মতামত নাই। ক্রয় করা নেতা, বিক্রিত মালের রাজনৈতিক দল নিয়ে পশ্চিমা বিশ্বকে হুমকি দেওয়া যায় না। পাকিস্তানের সেনাবাহিনী ও রাজনৈতিক নেতারা পশ্চিমা বিশ্বের ক্রয়কৃত সম্পর্তী, আপনাকে বানানো হয়েছিলো পাহারাদার। দাসত্বের কৃতদাসকে ওরা নাচের পুতুল বানায়, দাসত্ব শেষ হলে ছুরে ফালায়। ওসামা বিন নাদেলের হত্যাকাণ্ডে প্রমান করেছে, আমেরিকার কৃতদাসত্বের। পাকিস্তান ও ইমরান খানের পরিনতি দেখার জন্য অনাস্থা ভোট পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তবে বাঙালি প্রান শেখ হাসিনার মত জনগণের উপর আস্তা বিশ্বাস রেখে দেশ পরিচালিত হলে, হুঙ্কার ও চোখ রাঙিয়ে থাবিয়ে রাখতে পারেনি, পারবেও না। ইউক্রেনের যুদ্ধ বিশ্বের সাথে আমাদের ও কাম্ম নয়।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।