জনাব রবিউল আলমঃ রোহিঙ্গা পুর্ণবাসনে ডেঙ্গার চরের প্রয়োজনীয়তা ও পরিকল্পনা নিয়ে তিন বছর আগে লেখে ছিলাম, একাধিক প্রস্তাবনাও ছিলো। পশুপালন ও মৎস আহরন, রপ্তানির কাজে লাগাতে পারলে। চাষাবাদের মাধ্যমে খাদ্য চাহিদা পুরন হবে। রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশ মুল ভুখণ্ডের সাথে মিসতে ও প্রয়োজনের আশায় থাকতে হবে না। মানুষ কর্ম দিয়ে স্বচ্ছল হতে পারলে, ক্রাইম করতে চায় না। যারা রোহিঙ্গা নিয়ে রাজনীতি করতে চান, মাদক ব্যবসা ও নারী পাচার কাজে লাগাতে চান, তাদের মাথা ব্যাথার কারন এখন শেখ হাসিনা ও নাঈমুল ইসলাম খান। রোহিঙ্গা পুর্ণবাসনে ঠেঙ্গার চর ( বর্তমান ভাষান চর ) লেখাটা প্রকাশ করে রাষ্ট্রকে একটি সঠিক নির্দেশনা দিয়েছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাস্তবায়ন করে মানবতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। বিশ্বকে প্রমান করে দিবো শেখ হাসিনার বাংলাদেশে মানুষ না খেয়ে থাকে না, মরে না। জনসংখ্যা আমাদের কাছে আপদ নয়, আশির্বাদ,কর্মদহ্ম করে গড়ে তুলতে হবে। শত বাধাকে উপেক্ষা করে যারা ভাসান চরে পৌচিয়েছেন, তাদের মুখে হাসি দেখে, আমার পুরোনো লেখার কথা মনে হয়ে গেলো। নাঈমুল ইসলাম খানের সহায়তা ছাড়া প্রকাশ করা সম্বব হতো না।লেখার প্রতিটি প্রস্তাব গ্রহন করে বাস্তবায়ন হয়েছে, হচ্ছে। পরিপুর্ণ রোহিঙ্গাদের কর্মদহ্ম, জর্ন্ম নিয়ন্ত্রণ, স্বাস্থ্য সচেতন করে গড়ে তুলতে পারলে অগুনিত সন্তান ধারন করার মত ভুল করবেন না।একসময় মায়ারমা মানুষের জন্য হাহাকার করবে।বিশ্বে পরিবেশে উন্নয়ন হবে, কৃষি, মৎস,একসময় শিল্প শ্রমিক ও শিহ্মা দিহ্মায় রোহিঙ্গারা পৃথিবীকে সার্ভিস দিতে পারবে। শেখ হাসিনার মানব, রাষ্ট্র, অর্থনীতি উন্নয়নের চাবিকাঠি আমরা প্রমান করবো রোহিঙ্গা নিয়ে। ধ্বংসের রাজনীতি মায়ারমাকে ও বিশ্বে যারা করে। তাদের অবস্থান বিবেচনা করলেই সব প্রশ্নের উত্তর আপনাদের সামনে। রোহিঙ্গা নিয়ে বাংলার মাটিতে রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না। জয় শেখ হাসিনা।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামলী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।