জনাব রবিউল আলমঃ পৃথিবীর মানবতা হারিয়ে যাওয়ার পথে প্রতিরোধের ডাক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রোহিঙ্গা ইস্যুতে, বিশ্বের দেশগুলোর মানবতা জাগিয়ে তুলার জন্য শেখ হাসিনার অভিরত প্রচেষ্টার ফসল ১৩০ দেশের ভোটাধিকার রোহিঙ্গা ইস্যুতে মানবতার পহ্মে। ভোটদানের বিরতো ছিলেন ২৫ টি দেশ, তাদের ও মানবতা জাগ্রত, অর্থনীতি, সামরিক, সামস্ত্র, জোটের কথা বিবেচনা করেই অনেক দেশ নিরব থাকেন।তাই বলে মানবতাহীন বলা যাবে না। চীন রাশিয়া সহ ৯ দেশ রোহিঙ্গা ইস্যুতে মানবতার বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছে। এই দেশগুলোর মানবতাকে জাগিয়ে তুলার দায়ীত্ব নিতে হবে শেখ হাসিনাকে। শতভাগ সফল হবেন, হতেই হবে এ কথা বলার মত বাংলাদেশের অবস্থান এখনো হয় নাই। মিয়ানমার, চীন ও রাশিয়ার মত দেশের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা ইস্যুতে ১৩০ ভোট, পহ্মে নিতে পেরেছে নিজের ভোট সহ মাত্র ৯। ৯ থেকে ৬ কে একদিন মানবতা জাগিয়ে তুলতে পারবো ইনশাআল্লাহ ভাসান চরে শেখ হাসিনার মানবতার কারখানায় রোহিঙ্গাদের মানবতার প্রশিহ্মন শেষ করতে পারলে। প্রশিহ্মিত জনগোষ্ঠী বিশ্বের কাছে অপূরনীয় চাহিদাকে বিবেচনা করেই শেখ হাসিনা কর্মসঃস্থানে জন্য একাদিক প্রশিহ্মন কেন্দ্র থেকে বিশ্বকে দহ্ম জনশক্তির সার্ভিস দিয়ে যাচ্ছে। রোহিঙ্গাদের জন্য শেখ হাসিনার মানবতার জননী হয়ে আবির্ভাব হয়েছে, আমি বিশ্বাস করি আল্লাপাক নিজেই রোহিঙ্গাদের জন্য বাংলাদেশের ভাসান চরকে সৃষ্টি করেছে। কবে চীন রাশিয়া, মিয়ারমার রোহিঙ্গা ইস্যুতে মানবতা জাগ্রত হবে, আধো হবে কীনা, কে জানে। তবে এ কথা আমি হলফ করে বলতে পারি, বাংলাদেশের ভাসান চরের প্রশিহ্মিত রোহিঙ্গা নিয়ে বিশ্বের সকল দেশেই সার্ভিস দিতে ও নিতে পারবেন। মিয়ারমার রোহিঙ্গা অভিশপ্ত হলেও বাংলাদেশে রোহিঙ্গা হবে বিশ্বের আশির্বাদ।যারা ভাসান চরের পুর্ণবাসনের বিরোধিতা করছেন, রোহিঙ্গা নিয়ে রাজনীতি করতে চাইছেন, তাদেরকে একটু অপেহ্মা করতে হবে। নিজেরা মানুষ হতে, মানবতাকে নিজেদের মনে জাগিয়ে তুলতে। শেখ হাসিনা প্রকৃত রোহিঙ্গাদেরকে মানুষ ও মানবতা জাগিয়ে তুলবে। আফসোস করবেন মিয়ারমা জনশক্তির অভাবে।চীন, ভারত, রাশিয়া তাদের লহ্ম অর্জনে ব্যার্থ হবেন শ্রমের অভাবে।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামলী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।