মোঃ ইব্রাহিম হোসেনঃ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রথমেই যে নাম আসে, সেটা হলো পুলিশ। বলা হয়ে থাকে পুলিশ জনগণের সেবক। পুলিশ দেশমাতার নির্ভীক সৈনিক। পুলিশ সদাজাগ্রত বীর। পুলিশ জনগনের বন্ধু। বিপদে যার কাছে আশ্রয় নেয়া যায় তিনিই বন্ধু। শুধু তাই নয় পুলিশ সমাজের ভারসাম্য রক্ষা করে। অপরাধ নিমূলে সচেষ্ট থাকে, থাকে নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্বে। এগুরু দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে চাই দেশ প্রেম। দলমতের উর্দ্ধে থেকে নিজ দায়িত্ব পালন করতে পারলেই যেমন সফল হওয়া যায়। তেমনি দক্ষ, সৎ, সাহসী পুলিশ অফিসার দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করবে এটাই কাম্য।
জনগনের নিরাপত্তা বিধান ও আইন শৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে যোগ্য, সৎ, সাহসী, পুলিশের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তেমনই এক জন দেশমাতার নির্ভীক সৈনিকের সন্ধান মিলছে তিনি হলেন, রাজবাড়ী জেলার পুলিশ সুপার মোঃ মিজানুর রহমান, পিপিএম (বার)।পুলিশ যে জনগণের বন্ধু প্রতিনিয়ত কাজে কর্মে তিনি প্রমান করে চলছেন।
পুলিশ সুপার মোঃ মিজানুর রহমান, তিনি সৎ যোগ্য মেধাবী একজন চৌকস পুলিশ অফিসার তার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই রাজবাড়ীতে বইছে শান্তির সুবাতাস।
তিনি অপরাধীদের যম, অপরাধী যত বড় শক্তিশালী হোক না কেন, কাউকে সে ছাড় দেয় না।যার কারনে সাধারণ মানুষ শান্তিতে বসবাস করে যাচ্ছেন।
বর্তমান সময়ে রাজবাড়ী জেলাবাসীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এস পি মিজানুর রহমান ।
এমন কি তিনি রাজবাড়ী জেলার আস্থার প্রতিক মানবতার ফেরিওয়ালা হিসাবে আক্ষায়ীত হয়েছেন।বর্তমান রাজবাড়ী জেলার আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি এমনটাই উন্নতি করেছেন যে তা চোখে পড়ার মত। এর আগের কোন এস পিকে এ রকম কাজ করতে দেখে নাই রাজবাড়ী বাসী।
এসপি মিজানুর রহমান রাজবাড়ী জন্য মডেল, তিনি তার সুচিন্তিত পরিকল্পনায় কাজ করে যাচ্ছেন নিয়মিত।
তিনি সারা রাজবাড়ী শহরে সিসি ক্যামেরার আওতায় এনেছেন আর এর সুফল ও পেয়েছেন অনেক গুন। তার সঠিক দিকনির্দেশনা মাফিক কাজ করে যাচ্ছেন রাজবাড়ী জেলার সকল থানার অফিসার ও সঙ্গী ফোর্সসমূহ। আর সেই কারোনে ধরাশায়ী হচ্ছে অপরাধ কারীরা।
তিনি অন্যায়ের সাথে কোন আপোষ করেন না। সকল প্রকার অন্যায়কে তিনি রুখে দিয়েছেন। তার কথা রাজবাড়ী জেলাকে মাদক ও সন্ত্রাস মুক্ত গড়ে তোলা রাজবাড়ী জেলার সাধারণ মানুষ যাতে সুখে শান্তিতে বসবাস করতে পরে এটাই কাম্য।
সুযোগ্য এস পি মিজানুর রহমানের কঠোর পদক্ষেপে গোয়ালন্দ ঘাট এলাকায় ফিরেছে শান্তি। তিনি ভি আই পি প্রথা বাতিল করে দিয়ে ঘাট এলাকার যানযট মুক্ত পরিবেশ এবং চুরি ছিনতাই চাঁদাবাজি শূন্যের কোঠায় প্রায়। এটা তার বড় অবদান।
পদ্মার তীরবর্তী জেলা রাজবাড়ী এ জেলায় করোনা মোকাবেলা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, জনসাধারনের জানমালের নিরাপত্তায় পুলিশী পদক্ষেপ, মানবিকতা সহ নানাবিধ কার্যক্রম তিনি সাহসিকতার সাথে কাজ করেন। এবং তিনি খুন, ধর্ষন, মারামারি মাদক কারবারি সহ সকল প্রকার আসামিদের পাকরাও করছেন একের পর এর এক।
এ চলমান প্রক্রিয়ার কোন আপরাধীরা ছাড় পাবে না। তিনি চুরাই মোবাইল উদ্ধার করে ভিকটিম কে দিয়েছেন। তিনি রাজবাড়ীতে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি এতটাই উন্নতি করেছেন যে, যার কারনে রাজবাড়ীবাসীর মনের মনিকোঠায় ভালোবাসার জায়গা করে নিয়েছেন।
সন্ত্রাসীদের অভ্যায়রন্য রাজবাড়ীর পাংশা বর্তমানে চলমান অভিযানে সকল খুনের আসামি সহ ডজন ডজন সন্ত্রাসীরা ধরা পরছে। এটা রাজবাড়ীর সুযোগ্য পুলিশ সুপার এর বড় অবদান পাংশাবাসি আজীবন মনে রাখবে তাকে।
কিছু সাধারণ মানুষের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন, এসপি মিজানুর রহমান একজন ভালোমানুষ তিনি রাজবাড়ীবাসির আইকোন হিসাবে রয়েছেন। তার কাজ এত সুন্দর যার কারনে আজ রাজবাড়ী বাসি আজ শান্তিতে বসবাস করছে।