জনাব রবিউল আলমঃ মজিব আদর্শের জন্য জনতার মন জয় করে রাজনৈতিক অর্জন করার জন্য সৈয়দ আবুল হোসেনের কর্মময় জীবন আমার ভালো লাগে। আমার দেখা ফরিদপুরের শিহ্মাথিরা উচ্চুশিহ্মার জন্য মেট্রিক পাস করার পরে দেশের বাড়ী সৈয়দ আবুল হোসেন কলেজে শিহ্মা নিতে কালকিনি রোয়ানা করেন, শিহ্মা কর্মসঃস্থান, অসহায় পরিবার পরিজনের পাশে থেকে মজিব আদর্শকে এক উজ্জ্বল নহ্মত্র করে গড়ে তুলেছেন মানুষের মনে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ, দলিয় শৃঙ্খলার জন্য নিজেকে উৎসর্গ করতে দ্বিধা করেন নাই। দলিয় মনোনয়ন যাকেই দেওয়া হয়েছে, নিঃস্বর্থে মেনে নিয়েছেন।আমি মনে করি সৈয়দ আবুল হোসেন যে-কোনো মার্কায় নির্বাচন করলে জয়ী হবেন। মানুষকে জয় করার রাজনীতির, মজিব আদর্শের রাজনীতি, মজিব জন্মশতবার্ষিকীতে সৈয়দ আবুল হোসেন এক উজ্জ্বল উদাহরণ। হ্মমতার প্রয়োজনে হাজী সেলিমরাও উদাহরণ হতে পারে। ভয় দিয়ে জয় ছিনিয়ে আনতে হাজী সেলিমদের জুরি নাই। বিষকে বিষ দিয়ে জয় করতে হয়, সন্ত্রাসকে সন্ত্রাসীর মাধ্যমেই জয় করতে হয়। হাজী সেলিমরা দলের ছিলোনা, মজিব আদর্শের ধার ধারে না, পেশীশক্তি ও অর্থের মাধ্যমে একক আধিপত্য বিস্তারে জুরি নাই। নিজ দলের বিরুদ্ধে নির্বাচন করতে দ্বিধা নাই। অবৈধ দখলদার ও অবৈধ অর্থের বিনিময় হলেও একাধিকবার দলকে জয় এনে দিয়েছেন। হ্মমতার জন্য যা প্রয়োজন হাজী সেলিমদের কাছে আছে। এ কারেনেই আমাকে বলতে হচ্ছে, রাজনীতির জন্য সৈয়দ আবুল হোসেন, না হয় হাজী সেলিম হতে হবে। মির্জা আব্দুল কাদের ও নিক্সন চৌধুরীদের রাজনীতি এখন আর চলে না। যারা দলকে দলের মতো চলতে দেন না, বিতর্ক ছাড়া চলতে পারেন না। নিজেদের অর্জন নাই, শেখ হাসিনার অর্জনকেও রহ্মা করতে পারেন না। জনগণ নিরাপদ মনে করেন না, তাদের রাজনীতি দেশ ও জাতির মঙ্গল আনতে পারেন না।মজিব জন্মশতবার্ষিকীতে জনগণ বিতর্ককারীদের আর দেখতে চায় না।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামলী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।