জনাব রবিউল আলমঃ পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার আন্দোলনের সফল নেতৃত্বের পর সরকারের যোগ না দেওয়ার রহস্য উম্মচিত হয়েছে বাংলার স্বাধীনতার মাধ্যমে। একটি মানচিত্রের জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে জাতি, জনকের আসনে বসিয়ে সাংবিধানিক স্বীকৃতি দিয়েছে।
বিশ্বের সব দেশেই মুক্তির জন্য এই স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে নেতৃত্বের জন্য। মোস্তাকের ষড়যন্ত্র সম্পর্কে অভিহিত হওয়ার পরেও কৌশল গত কারনে তাকহ্মনিক প্রয়োজনিয় ব্যবস্থা গ্রহন করতে পারেন নি জনক। মুল্য দিতে হয়েছে ৭৫এর ১৫ আগষ্ট।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলের হাল দরাতে অনেক কৌশলের আঃলীগ ও উন্নয়নের বাংলাদেশ দেখতে পারছেন জনগণ। রাজনীতির জন্য কি পরিমান বিষ হজম করতে হয়েছে শেখ হাসিনার, তার কিছুটা প্রকাশ পেয়েছিলো নারায়নগঞ্জের মেয়র নির্বাচনে। আইভি ও সামিমকে নিয়ে, মিমাংসার জন্য নিজের কপালের চুল আলগা করে সামিমকে দেখিয়ে বলেছিলেন, যার জন্য আমার এই চিহ্ন, সে আমার মন্ত্রী পরিষদে। রাজনীতি জন্যে অনেক বিষ আমাকে হজম করতে হয়েছে, আইভিকে আমি নারায়নগঞ্জের জন্য হায়ার করলাম।
যুগান্তরের মাধ্যমে ইতিহাস অনেকেরই জানা, তারিকটা মনে নেই। নারায়নগঞ্জ আজ শান্ত। চট্রোগ্রামের বাবু, মহিউদ্দিন, ভোলার পার্থ, হাসানুল হক ইনু, রাশেদ খান মেনন ও বিক্রমপুরের চৌধুরীদের বিষ। যুবলীগের মাধ্যমে নিক্সন চৌধুরীর বিষ মাখা ভাত হজম করতে হয়েছে। নিক্সন এখন আর নৌকা ভাংতে পারবেন না, রাজনীতির জন্যে। কি বিষ অপেহ্মা করছে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নিয়ে, আমি জানিনা। তবে একথা বলতে পারি জাতির জনককে নিয়ে রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না।
আমরা অতিসাধারণ মুজিব ভক্ত, রাজনৈতিক সমিকরন বুজি না। জনকের গর্জন,বজ্যকণ্ঠের আওয়াজ এখনোও কান থেকে নিবারণ হয় নাই। হ্মমতা আমাদের জন্য না। হ্মমতা জাতির উন্নয়নের জন্যে ও কিছু লুটেরার জন্যে, জনকের অধিকার ও সম্মানের প্রশ্নে আপোষ করে হ্মমতায় থাকা যাবে না। হ্মমতায় থাকতে হলে দাত ভাংগা জবাব দিতে হবে।
পরিস্কার ভাষায় বলতে চাই, নীতির কোনো আপোষ নাই, হয়ও না। নীতি আদর্শের আপোষ হলে ৪ নেতার জীবন দিতে হতো না জেলখানায়। বাংলাদেশ স্বাধীন হতো না। কুকুরের লেজ সোজা হয় না, আমরা সবাই জানি, তারপরেও তেল মাখার জন্য অনেকেই অপেক্ষা করে। বিষ দিয়ে বিষ নিবারন হয়, শ্লোগানে রাজনীতি।
ষড়যন্ত্র কারীদের জন্য জয় বাংলার হূঙ্কার হবে, ভাস্কর্যের নিরাপত্তা স্বাধন। আঃলীগ কি সিদ্ধান্ত দিবে, জানিনা। মজিব সৈনিকরা পাড়ায় মহল্লায় সচেতনতার জন্য, হামলা আসলে প্রতিরোধের জন্য আলোচনার প্রয়োজনিয় ব্যবস্তা করতে পারেন। আমি জানি কাপুরুষরা হূঙ্কারদের, যুদ্ধে যায় না। হূঙ্কার দাতাদের বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের কাছেও পাওয়া যাবে না। তবু দেশপ্রেমি জনতার ঐক্য অপরিহার্য উন্নয়ন তরান্বিত ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হূমকি দাতা, ষড়যন্ত্রকারী ও লুটেরাদের কাছ থেকে রহ্মা করার জন্য। রাজনীতির জন্য, বিষের রাজনীতি বন্ধ করতে হবে। ইসলামের নামে অনৈতিক ব্যবসা জাকাত ফেৎরার টাকার বাহার বন্ধ করতে হবে।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামলী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।