মোঃ ইব্রাহিম হোসেনঃ বাজার কিংবা শহরের মোড়ে মোড়ে ভ্রাম্যমাণ দোকানে দাঁড়িয়ে পিঠা খাওয়ার স্বাদই আলাদা। শীতের আমেজ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কদর বেড়েছে নানা রকমের শীতের পিঠার। পিঠার দোকানগুলোতে ভিড় জমতে শুরু করেছে।
আজ ১০ ডিসেম্বর ২০২০ রোজ বৃহস্পতিবার রাজধানী মোহাম্মদপুর টাউন হল ১৬/১, আজম রোড়ে ভ্রাম্যমাণ মোহাম্মদপুর পিঠা ঘর দোকানে সন্ধ্যায় পিঠার স্বাদ নিতে ভিড় জমছে মানুষের।কয়েক প্রকার ভর্তা দিয়ে পিঠা খেতে দোকানে আসছেন শিশু-কিশোর-বয়োবৃদ্ধ সব বয়সী মানুষ। আবার অনেকেই পরিবারের অন্য সদস্যদের জন্য প্যাকেট করে পিঠা নিয়ে যাচ্ছেন। সঙ্গে বিনামূল্যে পাওয়া শুঁটকি ও সরিষার ভর্তা নিতেও ভোলেন না তারা।
পিঠা খেতে আসা যুবক মোঃ আবুল বাশার (বাদশা) জানান, গত কয়েকদিন এতো ঠান্ডা পড়েনি। শীতে গরম পিঠা খাওয়ার স্বাদই আলাদা। দামও তেমন না। চিতই ও ভাপা পিঠা প্রতিটি ১০ টাকা করে। এ শীতে প্রথম পিঠা খেয়ে যাত্রা করেছেন তিনি।
পিঠা বিক্রি নিয়ে কথা হয় ভ্রাম্যমাণ মোহাম্মদপুর পিঠা ঘর দোকানের মালিক মোঃ ফারুক সিকদারের সঙ্গে। তিনি বলেন, আগামী ৩ মাস প্রতিদিন পিঠা বিক্রি করব। আমরা বিভিন্ন ধরণের পিঠা তৈরি করি। সন্ধ্যা নামতেই ক্রেতাদের সমাগম হয়। পিঠার সঙ্গে সরিষা বাটাসহ কয়েক ধরনের ভর্তা বিনামূল্যে দেওয়া হয়।