জনাব রবিউল আলমঃ বাংলার বানীতে থাকা কালিন সেই ছোট থেকে দেখা আমার প্রিয় অত্যন্ত ভ্যদ্ব বিনয়ী মার্জিত ফজলে নুর তাপশকে। মেয়র হানিফের সহযোদ্ধা হয়ে সাঈদ খোকনকে দেখেছি,উভয়ের কাছ থেকে সম্মানিত হয়েছি, চাচা বলে ডাকেন। কখনো যে পরিপূর্ণ রাজনৈতিক হয়ে উঠেছেন, বুঝতে পারিনি। এমনিতেই মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব হওয়ার জন্য প্রতিজন মেয়রের কাছেই আমার বেপক পরিচিতি হতে হয়, জাতির প্রয়োজনেই বানিজ্য মন্ত্রনালয় ও কর্পোরশনের প্রয়োজন হয়। ১০ জানুয়ারী মেয়র আতিকুল ইসলাম শত মানুষের সামনে আমার নাম উচ্চারন করে মিষ্টি হাসির ডাকের জন্য অভাগ হয়েছি। তাপশ, খোকনের রাজনৈতিক ইতিহাস সম্পর্কে বাংলার মানুষ অনেকটাই অবগত। দুইটি এতিম শিশুকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কীভাবে সমাজের, রাষ্ট্রের দায়ীত্ববোদ, কর্তব্য ও রাজনৈতিক সচেতন করে গড়ে তুলেছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জীবন রহ্মার জন্য নিজের জীবনকে তুচ্ছ মনে করেছেন হানিফ। দেশের জন্য, দলের জন্য মনি ভাই দুইটি এতিম সন্তানকে ছাড়া পুরো পরিবারকে জীবন দিতে হয়েছে। তাপশ আর খোকনের মাথায় শেখ হাসিনার আচলের ছায়া থাকতে টাকার প্রয়োজন আছে বলে আমি বিশ্বাস করি না। তার পরেও কেনো একে অন্যের বিরুদ্ধে ? কেনো হকারের বিরুদ্ধে ? দেশে এতো আইন আদালত থাকতে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থাকতে ? মনে অনেক কষ্ট লাগছে খোকনের জাতীয় পার্টির গুনজন শুনে। আওয়ামীলীগে আমাদের রক্ত আছে, যুদ্ধ যদি করতেই হয় তবে মজিব আদর্শ বুকে ধারন করেই করতে হবে। জীবন যদি দিতেই হয়, তবে বাংলার মানুষের জন্যে বাঙালীর জন্যে, ভাষার জন্যে। দুর্নীতি মুক্ত যদি করতেই হয়, তবে আদালতের মাধ্যমে প্রমান সাপেক্ষ। বৈধ হকার উচ্ছেদ কোনো সমাধান নয়।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামলী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।